সিলেট ২২শে নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | ৩০শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
প্রকাশিত: ১২:১১ পূর্বাহ্ণ, মে ২০, ২০১৯
রাজধানীর উত্তরার কুয়েত-বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতালের পরিচালক ডা. আমিরুল হাসানের বিরুদ্ধে অভিযোগের শেষ নেই। তারা বিরুদ্ধে শুরু হয়েছে দেশব্যাপী বিক্ষোভ। এ হাসপাতালে কোন পরিচালকের পদ নেই জানা সত্বেও আমিরুল হাসান অনেক টাকার বিনিময় এখানে গত ২০১৮ সালের ৪ নভেম্বর অত্র হাসপাতালে যোগদান করেন। তিনি যোগদানের পর থেকেই শুরু করেন একেপর এক অনিয়ম দূর্ণীতি। টেন্ডার বাণিজ্য ও নারী কেলেঙ্কারি থেকে শুরু করে এমন কোন কাজ নেই যে তিনি করেন না। যেন এই হাসপাতাল তাহার কাছে একটি আড্ডাখানা। ইতিমধ্যে তাহার বিরুদ্ধে দুদকের একটি মামলাও আছে।
জানা যায়, হাসপাতালের ডাক্তারদের রেষ্ট রুমের তালা ভেঙে গত ৯ মার্চ এক নার্সকে নিয়ে রাত্রী যাপন করতে গিয়ে হাতে নাতে ধরা পড়েন তিনি। তাহার এমন আচরণে হাসপাতালের ডাক্তার নার্স ও স্টাফরা তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ শুরু করে পরে সে ডাক্তারদের কাছে ক্ষমা চেয়ে নেয়।
সর্বশেষ গত ২৮ ফেব্রæয়ারী একজন নার্সকে যৌন হয়রানির অভিযোগ তার বিরুদ্ধে এই অভিযোগকে সে কোন পাত্তাই দিচ্ছে না। উল্টো ওই নার্সের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ দিচ্ছে। ওই তার সকল কূ-কর্মে কিছু অডিও-ভিডিও প্রমাণ হিসেবে সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে জমা দিয়েছেন। “তার কাছে কিছু ডকুমেন্টস, অডিও-ভিডিও এবং শুরু থেকেই যে ঘটনাগুলো ঘটছে তা অবহিত করেন এবং একটা চিঠির মাধ্যমে বিভিন্ নার্স সংগঠনকে জানান।” এরপর থেকে শুরু হয় ওই পরিচালকের বিরুদ্ধে দেশব্যাপি আন্দোলন।
ডা. আমিরুল হাসানের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ এনে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, “আমি অত্যন্ত কাছ থেকে দেখেছিলাম, আমি উনার স্টুডেন্ট ছিলাম। আমি যখন স্টুডেন্ট ছিলাম, তখনও বিভিন্ন সময়ে, বিভিন্ন মানুষকে বিভিন্ন নিয়ম দেখিয়ে, অনেক ইয়ং মেয়ের লাইফ উনি নষ্ট করেছেন। আমরা স্টুডেন্ট হিসেবে সে সবের প্রত্যক্ষদর্শী ছিলাম।
বিস্তারিত আসছে আগামী পর্বে—-
Sharing is caring!


………………………..

Design and developed by best-bd