সিলেট ৫ই অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ২০শে আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ১লা রবিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি
প্রকাশিত: ৯:০৭ অপরাহ্ণ, নভেম্বর ১২, ২০১৭
দক্ষিণ সুরমা সংবাদদাতা :: দক্ষিণ সুরমা উপজেলাধীন মোগলা বাজার থানা এলাকার ফেঞ্চুগঞ্জ রোডের মইলুকা নামক স্থানের পাকিয়াড়ের ডর এলাকায় গত ০৯ নভেম্বর মধ্যরাতের কোন এক সময় প্রতিবেশী তিন ভাই মিলে আব্দুস সালামের মৎস্য খামারে বিষাক্ত দ্রব্য প্রয়োগ করে প্রায় ৫,০০০০০ (পাঁচ লক্ষ টাকার) মাছের ক্ষতি সাধন করে। ঘটনাস্থল পরিদর্শনে মোগলাবাজার থানার ওসি একদল পুলিশ নিয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে সত্যতা খুজে পান, এ ঘটনায় মৎস্য কর্মকর্তা হিরন মিয়া ও মোগলাবাজার ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ফখরুল ইসলাম সায়েস্তা এবং দক্ষিন সুরমা উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভুমি) ও গন্যমান্য ব্যাক্তি বর্গ ঘটনাস্থলে গিয়ে সত্যতা খুজে পান। তাৎক্ষনিক ওসি মামলাটি রেকর্ড করেন এ ব্যাপারে আব্দুস সালাম বাদী হয়ে মোগলা বাজার থানায় একটি মামলা দায়ের করেন যাহার মামলা নং-০২ তাং-১১/১৭, ৪৪৭/৩২৮/৪২৭/৩৪ দঃবিঃ রুজু করা হয়।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ঘটনার দিন রাতে উক্ত তিন ভাই ১ শওকত আলী (৩২), লুতুর মিয়া (২৭), তাহির আলী (৪০) সর্ব পিতা : মৃত উরমান আলী, ২নং ওয়ার্ড, কুতুবপুর (নৈখাই), মোগলাবাজার, সিলেট মিলে বিষাক্ত দ্রব্য প্রয়োগ করে পালিয়ে যাওয়ার সময় খামারের মালিক আব্দুস সালাম বিষয়টি আঁচ করতে পেরে চিৎকার দিলে শওকত আলী ও লুতুর মিয়া দৌড়াইয়া সি এন জি যোগে পালিয়ে যায়। সেই সময় আব্দুস সালাম তার সঙ্গীয় জাহেদ ও রিপনকে ঘটনাস্থলে নিয়া আসেন। তখন খামারের মাছ পানির উপর ভেসে উঠেতে দেখে তারা হতভম্ব হয়ে পড়েন। তাৎক্ষনিক তারা বিষয়টি চেয়ারম্যান সহ এলাকার গন্যমান্য ব্যাক্তি বর্গকে অবগত করেন এবং মৃত মাছগুলোকে গর্ত করে মাটিতে পুতে ফেলেন। বর্তমানে ঘটনাস্থলে উপজেলার মৎস্য কর্মকর্তার নির্দেশে লাল পতাকা উড়িয়ে বিপদ জনক এলাকা হিসাবে চিহিৃত করেন। উল্লেখ্য ২নং আসামী লুতুর মিয়া, ঘটনার দিন ভোর বেলা কাউকে কিছু না জানিয়ে বিদেশে (ডুবাই) পালিয়ে যায়। মামলার ধারাবাহিকতা অব্যাহত।
Sharing is caring!
………………………..
Design and developed by best-bd