মুকতাবিস উন নূরের পদত্যাগ ও কতিপয় নেমকহারাম

প্রকাশিত: ১১:৫৪ অপরাহ্ণ, জুলাই ২২, ২০১৯

মুকতাবিস উন নূরের পদত্যাগ ও কতিপয় নেমকহারাম

Manual5 Ad Code

সিলেট প্রেসক্লাবের ছয়বার নির্বাচিত সাবেক সভাপতি মুকতাবিস উন নূর ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে প্রেসক্লাব থেকে পদত্যাগ করেন। প্রায় ১৯ মাস পর গত ১৪ জুলাই তার পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছে কার্যনির্বাহী কমিটি। এই নিয়ে কতিপয় অকৃতজ্ঞ-নেমকহারাম নানা মন্তব্য করছে।

Manual7 Ad Code

মুকতাবিস উন নূর ৬ মেয়াদে সিলেট প্রেসক্লাবের সভাপতির দায়িত্ব পালন ছাড়াও সহসভাপতি, সাধারণ সম্পাদক এবং কোষাধ্যক্ষ ছিলেন। মোট ৩০ বছর তিনি প্রেসক্লাবের কার্যনির্বাহী কমিটি (ইসি)-তে ছিলেন। এই সুদীর্ঘকাল তিনি ইসিতে থাকাকালে অনেকে তার হাত দিয়ে প্রেসক্লাবের সদস্য পদ লাভ করেন। রাজনৈতিক কারণে কারো সদস্য পদ আটকাননি। গঠনতন্ত্রমতে সদস্য হওয়ার যোগ্যতায় সদস্য পদ দিয়েছেন। অথচ ইচ্ছে করলে তিনি অনেকের সদস্য পদ আটকে দিতে পারতেন। শুধু সদস্য পদই নয়, অনেকে তার কল্যাণে ও অনুগ্রহে প্রেসক্লাবের ইসিতে স্থান পেয়েছেন, গুরুত্বপূর্ণ পদেও বসেছেন। প্রত্যেকবার প্রেসক্লাবের নির্বাচনের সময় অনেকে তার কাছে এসে কত কাকুতিমিনতি করতেন প্যানেলে তাকে রাখার জন্যে।কারণ মুকতাবিস উন নূরের প্যানেলে থাকলে পাস করার নিশ্চয়তা শতভাগ যে।

Manual6 Ad Code

প্রেসক্লাবের বর্তমান এক কর্মকর্তার সদস্য পদ বাতিল হতে যাচ্ছিল তিনি কোনো সংবাদপত্রে অনেক দিন না থাকার কারণে। তাকে মুকতাবিস উন নূর তার জালালাবাদ পত্রিকার সাংবাদিক দেখিয়ে সদস্য পদ বহাল রেখেছিলেন।

মুকতাবিস উন নূরের পদত্যাগপত্র গৃহীত হওয়ার পর কতিপয় অকৃতজ্ঞ-নেমকহারাম তার বিরুদ্ধে নানা রকম অশালীন-অসত্য মন্তব্য করছে। এর মাধ্যমে তারা তার সামান্যতম ক্ষতি করতে না পারলেও প্রমাণ করছে, তারা সারমেয়র চেয়েও অধম। কারণ শ্বান অকৃতজ্ঞ হয় না, নেমকহারামি করে না।

Manual4 Ad Code

আ.ফ.ম. সাঈদ  এর ফেসবুক থেকে নেওয়া

Sharing is caring!

এ সংক্রান্ত আরও সংবাদ

বিজ্ঞাপন

আর্কাইভ

সর্বশেষ খবর

………………………..