গ্রেপ্তার রমাজানের বরতা দিয়ে শাহপারাণ (রহ.) থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জানান, সে প্রায়ই দেখত রাতে কাজ শেষে মালিককে হিসাব বুঝিয়ে দিয়ে নগদ টাকা নিয়ে কটন মিল থেকে বের হতেন মিসবাউল। ২০ ফেব্রুয়ারি রাতে এই টাকা ছিনতাইয়ের জন্যই সে মিসবাউলের গলায় ও বুকে ছুরিকাঘাত করে ১৭ হাজার ৫০০ টাকা নিয়ে পালিয়ে যায়। রোববার রমজানকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে বলেও জানান তিনি।
এর আগে বুধবার রাতে নগরীর নগরীর শিবগঞ্জ খরাদিপাড়া বাসা থেকে কটন মিলের শ্রমিক মিসবাউল হোসেনের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। মিসবাউল ওই এলাকার সিদ্দিকী কটন মিলে কাজ করতেন।
শনিবার দুপুরে এসএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার জ্যোতির্ময় সরকার এবং শাহপরাণ (রহ.) থানার ওসি আক্তার হোসেন ও শাহপরান থানার ওয়ারেন্ট অফিসার রাজীব কুমার রায়ের নেতৃত্বে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে খরাদিপাড়ার একটি কলোনী থেকে রমজান মিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়। রমজান কিশোরগঞ্জ জেলার নিকলী থানার কারপাশা গ্রামের উসমান মিয়ার ছেলে।