সিলেট ৮ই নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ২৩শে কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | ১৬ই জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
প্রকাশিত: ৭:১০ অপরাহ্ণ, ফেব্রুয়ারি ২৬, ২০২০
ক্রাইম সিলেট ডেস্ক :: মানহানীর অভিযোগ এনে সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলা যুবলীগ নেতা ও ছাত্রলীগের সাবেক আহবায়ক ফয়জুল ইসলাম জয়কে প্রধান অভিযুক্ত করে ৬ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা রফিক আলী বাদী হয়ে সিলেটের সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট ৩নং আমলী আদালতে মামলাটি দায়ের করেন।
উপজেলা সদর ইউনিয়নের শাহজিরগাঁও গ্রামের মৃত আরজান আলীর পুত্র ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা রফিক আলীর দায়ের করা মামলায় একই গ্রামের সোনাফর আলীর পুত্র ও যুবলীগ নেতা ফয়জুল ইসলাম জয় ছাড়াও অন্যান্য অভিযুক্তরা হলেন- মৃত জহুর আলীর পুত্র সোনাফর আলী, চান্দ আলীর পুত্র শানুর আলী, সোনাফর আলীর পুত্র নজরুল ইসলাম, মৃত মনির আলীর পুত্র সাবুল মিয়া, মৃত আফতাব আলীর পুত্র আবদুস সালাম।
মামলার এজাহারে বাদী উল্লেখ করেন, দীর্ঘদিন ধরে গ্রামের পঞ্চায়েতি বিষয়াদি নিয়ে অভিযুক্তদের সাথে বাদীর বিরোধ চলে আসছে। এনিয়ে উভয় পক্ষের মামলা মোকদ্দমাও চলছে। এতে রফিক আলীকে বিপাকে ফেলতে বাদীর বিরুদ্ধে অভিযুক্ত পক্ষের লোকজন বিভিন্নভাবে মিথ্যা অভিযোগ আর অপবাদ দিয়ে আসছেন। এরই ধারাবহিকতায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা রফিক আলীর মানসম্মান ক্ষুন্ন ও রাজনৈতিক জীবনে হেয়পতিপন্ন করার উদ্দেশ্যে পুলিশি তদন্তে মিথ্যা প্রমাণিত হওয়া তথ্য-উপাত্ত নিয়ে পুনরায় উক্ত মিথ্যা অভিযোগ এনে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি সিলেট জেলা প্রেসক্লাব ও সিলেট প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেন ফয়জুল ইসলাম জয় গংরা। আর ওই সংবাদ সম্মেলনের খবর প্রকাশিত পত্রিকার কপি বিনা পয়সায় উপজেলা সদরের বিভিন্ন দোকানে ও গ্রামে বিতরণ করা হয়। এতে বাদির মানসম্মান ক্ষুন্ন হয়েছে বলে উল্লেখ করেন। তাই তিনি তাদের বিরুদ্ধে সাজা প্রদানের জন্য ওই মামলাটি দায়ের করেন।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে যুবলীগ নেতা ফয়জুল ইসলাম জয় বলেন, তথ্য প্রমানসহ ওই সংবাদ সম্মেলন করা হয়েছে। আর সংবাদ সম্মেলনে যা বলা হয়েছে তা সবই সত্য।
এব্যাপারে বিশ্বনাথ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শামীম মূসা বলেন, এখনও অফিসিয়ালভাবে তিনি কোন কাগজপত্র পাননি। পাওয়া গেলে তদন্ত করে আদালতে তদন্ত প্রতিবেদন প্রেরণ করা হবে।
Sharing is caring!


………………………..

Design and developed by best-bd