সিলেট ১লা জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ১৭ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | ৫ই মহর্রম, ১৪৪৭ হিজরি
প্রকাশিত: ১১:৫৬ অপরাহ্ণ, আগস্ট ৬, ২০১৯
পবিত্র ঈদুল আযহা সামনে রেখে সিলেটের প্রধান গরুর হাট হচ্ছে কাজিরবাজার। এই বাজারে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন ধরনের গরু ও ছাগল রয়েছে। এদিকে এম সি কলেজ ছাত্রাবাস সংলগ্ন বালুচরে গরুর হাটও জমে উঠেছে।
এসকল হাটের যেদিকে চোখ যায় গরু আর গরু। দেশী গরু ও ছাগলের চাহিদা বেশি। স্থানীয় গ্রামের মাঠে-ঘাটে পালন করা গরুগুলোই বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। বাজারে ক্রেতা থাকলেও পশু বিক্রির হার এখনও বাড়েনি।
অন্যদিকে ক্রেতারা জানান, হাটে কোরবানির পর্যাপ্ত গুরু রয়েছে। তবে দাম নিয়ে রয়েছে ভিন্নমত। ঈদের বাকি আর মাত্র ৬ দিন। এখনো দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে কোরবানির পশু নিয়ে হাটগুলোতে আসছেন বিক্রেতারা। সকাল থেকেই ক্রেতাসমাগম কিছুটা কম দেখা গেলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তা বাড়তে থাকে। শেষ দিনেও হাট আরো সরগরম হয়ে উঠবে বলে প্রত্যাশা বিক্রেতাদের।
বিক্রেতারা আশা করছেন, যতই সময় গড়াবে কোরবানির হাটের পশু বিক্রি ততই বাড়বে। ঈদের আগের দুই দিন ক্রেতা উপস্থিতি সবচেয়ে বেশি হবে বলে আশাবাদ বিক্রেতাদের। এদিকে ক্রেতারাও চাইছেন, শেষ সময়ে এসে সাধ্যের মধ্যে ভালো পশুটা কিনতে।
হাট ঘুরে দেখা গেছে, দাম কম-বেশি নিয়ে ক্রেতা-বিক্রেতাদের মধ্যে অভিযোগ-অনুযোগ থাকলেও দাম একেবারে খুব বেশি এমনটা এখনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। ক্রেতার উপস্থিতি কম, তবে যারাই আসছেন তার মধ্যে অনেকেই গরু কিনে নিয়ে যাচ্ছেন।
ক্রেতারা জানান, দাম স্বাভাবিক আছে। তবে পেশাদার গরু ব্যবসায়ীর মতে, শেষ দুই দিনে গরুর সংখ্যাই দাম নির্ধারণ করে দেয়। যত স্বাভাবিক থাকুক না কেন- কোনো কারণে গরুর ঘাটতি হলে দাম লাফিয়ে বাড়বে। আর বেশি গরু থাকলে লোকসান গুনতে হবে বিক্রেতাদের।
Sharing is caring!
………………………..
Design and developed by best-bd