সিলেট ৮ই নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ২৩শে কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | ১৬ই জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
প্রকাশিত: ৮:৫৫ অপরাহ্ণ, জুলাই ২৯, ২০১৯
সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার জাফলংয়ের তামাবিল, সোনাটিলা ও সংগ্রামপুঞ্জি সীমান্ত দিয়ে রাতের আধারে ভারতে পাচার হচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকার খাবার মটর। কিন্তু নিরব ভূমিকায় এখানকার প্রশাসন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বিগত কয়েক দিন থেকে পূর্ব জাফলং এলাকার নয়া গ্রামের বস্তীর সামসুল ও হানিফের নেতৃত্বে প্রতিদিন রাতে আধারে ট্রাক ভর্তি মটর ভারতে পাচার হচ্ছে। রহস্যজনক কারণে স্থানীয় বিজিবির সদস্যরা এই অবৈধভাবে পাচার হওয়া মটর আটক করছে না। যার ফলে এখানকার বিজিবি সদস্যদের উপর থেকে আস্তা হারিয়ে ফেলছে স্থানীয় লোকজন।
জানা যায়, গত ১৬ জুলাই উপজেলা ট্রাস্কফোর্সের এক সভায় এ সিদ্বান্তে জানানো হয়েছে সীমান্ত এলাকায় সকলের নিরাপত্তার স্বার্থে ইষ্ট খাসিয়াা হিল(অউগ) কর্তৃক সীমান্ত এলাকায় চোরাচালান রোধে প্রতিদিন সন্ধ্যা ৬টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত অনির্দিষ্টকালের জন্য ১৪৪ ধারা জারী।
কিন্তু সীমান্ত এলাকায় প্রতিদিন সন্ধ্যা ৬টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত সর্ব সাধারণের যাওয়া নিষেধ থাকলেও রাতের আধারে চোরাকারবারিরা শত শত বস্তা খাবার মটর পাচার করছে ভারতে। তামাবিল, সোনাটিলা,সংগ্রম সীমন্ত এলাকায় সন্ধ্যা থেকে শুরু হয় চোরাকারবারিদের রংঙ্গলিলা। বিজিবির হাতের নাগালেই চলছে এ অবৈধ কার্যকম। বিজিবি কি পারছে না এ চোরাচালান রোধ করতে। এই চোরাকারবারিরা অবৈধ ভাবে ভারতে খাবার মটর পাচারের কারনে দেশের বাজারে মটরের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে।
বাংলাদেশ থেকে অবৈধভাবে খাবার মটর ভারতে পাচার বন্ধের জন্য প্রশাসনের উর্দ্ধতন কতৃপক্ষের নিকট আশু হস্থক্ষেপ কামনা করেন স্থানীয়রা।
এ ব্যপারে সিলেট ৪৮ বিজির সিওর বক্তব্য নেওয়ার জন্য যোগাযোগ করা হলেও তিনি মোটো ফোন রিসিভ করেননি। যার ফলে সিওর কোন বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
বিস্তারিত থাকছে আগামী পর্বে—–
Sharing is caring!


………………………..

Design and developed by best-bd