সিলেট ২৩শে অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৭ই কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | ৩০শে রবিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি
প্রকাশিত: ৯:২৭ অপরাহ্ণ, নভেম্বর ২২, ২০১৭
পরে ফয়জুর রহমান ও তার সাথে থাকা মো. জুবায়েরের প্রাইভেটকার তল্লাশি করে বন্দুক ও পিস্তলের তিন রাউন্ড গুলি-কার্তুজ পাওয়া যায়। র্যাব তাদেরকে আটক করে এবং গুলি-কার্তুজসহ কারটিও জব্দ করে। আজ বুধবার জগন্নাথপুর থানায় র্যাব-৯ এর ডিএমডি এম. আতিকুল বাদী হয়ে অস্ত্র আইনে মামলা দায়ের করে আটককৃতদের থানায় হস্তান্তর করেন। পুলিশ আদালতের মাধ্যমে তাদেরকে জেলহাজতে প্রেরণ করেছে।
জানা যায়, প্রবাসী ফটিক মিয়ার শ্যালক জগন্নাথপুর উপজেলার মীরপুর ইউনিয়নের হাছন ফাতেমাপুর গ্রামের মৃত মোখলেছুর রহমানের ছেলে ফয়জুর রহমান (৩২)। তিনি বর্তমানে আম্বরখানা মজুমদারী এলাকার ৭২/২ নম্বর বাসার বাসিন্দা। অন্যদিকে হবিগঞ্জের লাখাই থানার লকনাউক গ্রামের মৃত আবু তাহেরের ছেলে মো. জোবায়ের (২৯)। তিনি বর্তমানে আম্বরখানা ওয়েভস ৪৩/২ নম্বর বাসার বাসিন্দা।
জগন্নাথপুর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ হারুনুর রশীদ চৌধুরী জানান, মঙ্গলবার রাতে র্যাব-৯ এর একটি দল পৌর শহরের ভবের বাজার-সৈয়দপুর সড়কে অভিযান চালিয়ে ফয়জুর রহমান ও মো. জোবায়ের নামের দুই অস্ত্র ব্যবসায়ীকে আটক করে। এসময় তাদের কাছে থাকে ৯ এমএম পিস্তলের গুলি, একটি শট গানের কার্তুজ ও ১টি বন্দুকের গুলি উদ্ধারসহ একটি টয়োটা প্রাইভেটকার জব্দ করা হয়েছে। কারটির নং- ঢাকা মেট্টো-গ-১৩-৯৬৪৩।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই কায়মুল ইসলাম জানান, ধৃত আসামীদের কোর্টের মাধ্যমে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। এ ব্যাপারে তদন্ত চলছে।
এ ব্যাপারে প্রবাসী ফটিক মিয়ার ভাতিজা তোরন মিয়া বলেন, ‘ফয়জুর রহমান আমার চাচাকে ফাঁসাতে একাাধিক মামলা করেন এবং টাকা দাবি করেন। টাকা না দেয়ায় চাচাকে ফাঁসাতে গিয়ে নিজেই ফেঁসেছেন ফয়জুর।
Sharing is caring!
………………………..
Design and developed by best-bd