সিলেট ২৫শে নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ১০ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | ৩রা জমাদিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি
প্রকাশিত: ৮:৫৪ অপরাহ্ণ, জুলাই ২, ২০২১
ক্রাইম সিলেট ডেস্ক :: সমাজ ও রাষ্ট্রের কল্যাণে মফস্বল সাংবাদিকদের ভূমিকা অপরিসীম। মফস্বল সাংবাদিকদের উপেক্ষা করে কোনো সংবাদপত্রই সফল অবস্থানে পৌঁছতে পারে না। মফস্বলের সাংবাদিকরা দেশের ৮৫ ভাগ মানুষের লাঞ্ছনা, বঞ্চনা ও অভাব অভিযোগের খবর প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে সংগ্রহ করে পত্রিকা অফিসে পাঠান। বলা যায়, গণমানুষের সঙ্গে মিশে একজন ভুক্তভোগীর হাঁড়ির ভেতরের খবর পর্যন্ত বের করে নিয়ে আসেন মফস্বলের সাংবাদিকরা।
এ দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে কখনও কখনও স্থানীয় প্রশাসনের পরোক্ষ হুমকি, প্রভাবশালীদের চোখ রাঙানি, এমনকি প্রাণনাশের হুমকিও পান তারা। তবুও হাল ছাড়েন না। সব ভয়ভীতি উপেক্ষা করা গ্রামীণ মানুষের গান গেয়ে যান তারা। গ্রামীণ মানুষের গান গেয়ে যাওয়া এমনি একজন মানুষ সিনিয়র সাংবাদিক খায়রুল আলম রফিক।
ময়মনসিংহ বিভাগের সাংবাদিকতার আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে আছে তার নাম। সবার পরিচিত মুখ। তবে অন্য দশজন সাংবাদিকের চেয়ে আলাদা তিনি। সাংবাদিকতার দীর্ঘ অভিজ্ঞতা, দায়িত্ব, সততা ও সংবাদের বস্তুনিষ্ঠতা অন্যদের চেয়ে তাকে আলাদা করেছে। দমন-পীড়ন ও নির্যাতনের শিকার হয়েও বস্তুনিষ্ট সংবাদ প্রকাশে এখনও অঙ্গীকারবদ্ধ তিনি।
সাংবাদিক খায়রুল আলম রফিক মনে করেন- পৃথিবীর কল্যাণকামী সব পেশা মহৎ হলেও সাংবাদিকতা পেশা সবার ঊর্ধ্বে। এটাকে পেশা বলা চলে না; মানবসেবা বলাই শ্রেয়। এই সেবায় সততা, বস্তুনিষ্ঠতা ও নিরপেক্ষতা মূল হাতিয়ার। বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার মাধ্যমে প্রকাশিত হয় নির্যাতিত-শোষিত মানুষের দুঃখ-দুর্দশার কথা, বঞ্চিত মানুষের অধিকার আদায়ের কথা। সৎ সাংবাদিকতা সমাজকে কলুষমুক্ত করে আর সভ্যতাকে করে আলোকিত।
Sharing is caring!


………………………..

Design and developed by best-bd