সিলেট ১৯শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৬ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ৯ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি
প্রকাশিত: ৭:২৯ অপরাহ্ণ, জুলাই ৩০, ২০১৯
২০২০ সালের মধ্যে হাম-রুবেলামুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চিকিৎসকদেরকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। এজন্যে প্রথম ও প্রধান কাজটি হচ্ছে কাউকে হাম আক্রান্ত সন্দেহ হলে তার সম্পর্কে তথ্য দ্রুত বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধির কাছে পৌঁছে দেয়া। তাহলে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে হাম সংক্রমন নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। হাম-রুবেলা নির্মূলের লক্ষে টিকাদানের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে হবে। আমাদের চিকিৎসকদেরকে সব সময় একটি কথা মনে রাখা প্রয়োজন জনগণের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার জন্যে আমাদেরকে কাজ করতে হবে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উদ্যোগে সিলেট সিটি কর্পোরেশন এলাকায় কর্মরত প্রাইভেট প্র্যাকটিশনার ও বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থায় কর্মরত চিকিৎসকদেরকে নিয়ে আয়োজিত দিনব্যাপী ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রামে সিলেট বিভাগের পরিচালক স্বাস্থ্য ডা. দেবপদ রায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।
নগরীর একটি হোটেলে সিলেটের প্রাইভেট ক্লিনিক ওনার্স এসোসিয়েশনের সভাপতি ডা. নাসিম আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় আলোচনায় অংশ নেন সিলেট বিভাগের স্বাস্থ্য বিভাগের সহকারী পরিচালক (রোগ নিয়ন্ত্রণ) ডা. মো. আনিসুর রহমান, সিলেট সিটি কর্পোরেশনের প্রধান স্বাস্ত্য কর্মকর্তা ডা. মো. জাহিদুল ইসলাম, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মিজেলস নির্মূল কর্মসূচির সিনিয়র ন্যাশনাল কনসালটেন্ট ডা. মো. আরিফুল ইসলাম।
অনুষ্ঠানে কি-নোট পেপার উপস্থাপন করেন সিলেটে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধি ডা. মিশাল চন্দ্র পাল। তিনি বলেন, সন্দেহজনক হাম রোগী পেলে ল্যাবে পরীক্ষার মাধ্যমে তার হামে আক্রান্ত হবার বিষয়টি নিশ্চিত হতে হবে। একজন হাম রোগী চিহ্নিত করে তাকে চিকিৎসার আওতায় আনার মাধ্যমে আমরা অন্যদেরকেও হাম থেকে রক্ষা করতে পারবো। মনে রাখতে হবে হাম দ্রুত দৌড়ায়, আর আমাদেরকে দৌড়াতে হবে তারচে আরো বেশী।
সভাপতির বক্তব্যে ডা. নাসিম আহমদ বলেন, ভবিষ্যত প্রজন্মকে সুরক্ষিত রাখতে হাম-রুবেলা দূর করতে হবে। বিজ্ঞপ্তি
Sharing is caring!
………………………..
Design and developed by best-bd