আম্বরখানা ফাঁড়ির এসআই বাতেনের বিরুদ্ধে বেপরোয়া চাঁদাবাজির অভিযোগ

প্রকাশিত: ১০:৩১ অপরাহ্ণ, জুন ২৪, ২০১৯

আম্বরখানা ফাঁড়ির এসআই বাতেনের বিরুদ্ধে বেপরোয়া চাঁদাবাজির অভিযোগ

Manual2 Ad Code

সিলেটের এয়ারপোর্ট রোডে আম্বরখানা পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই আব্দুল বাতেনের বিরুদ্ধে বেপরোয়া চাঁদাবাজির অভিযোগ পাওয়া গেছে। এয়ারপোর্ট থানার অধিনস্থ নগরীর আম্বরখানা পুলিশ পাঁড়ির বাতেনের চাঁদাবাজিতে অতিষ্ট এলাকার ক্ষদ্র ব্যবসায়ীরা।

Manual4 Ad Code

কাঁচামাল ব্যবসায়ীরা বলেন, এসআই আব্দুল বাতেন আম্বরখানা পুলিশ ফাঁড়িতে যোগদানের পর থেকে বেপরোয়া ভাবে চাঁদা আদায় করে যাচ্ছে। আম্বরখানা পয়েন্টের ক্ষুদ্র কাচামাল ব্যবসায়ীরা জানান, তিন লাইনে তিনজন লোক আছে যারা প্রতিদিন ফাঁড়ির ইনচার্জ বাতেনের নামে টাকা তোলে এবং প্রতিদিন বিকাল হলে ওই টাকা বাতেনের কাছে পোঁছে দেয়। তারা হলেন, জৈনিক মতি মিয় নামের এক ব্যক্তি সে প্রতিদিন পয়েন্টের পূর্বর লাইন থেকে টাকা উত্তোলন করে। পশ্চিম লাইন থেকে সালাম ও এয়ারপোর্ট রোড থেকে রাজু তারা তিনজনই প্রতিদিন সময়েরে আগে তিন হাজার টাকা বাতেনের কাছ পাঠিয়ে দেয়।

Manual5 Ad Code

এদিকে, নগরীর শাহী ঈদগাহের ভাসমান ব্যসায়ীদের কাছ থেকে চাঁদা আদায়ের অভিযোগে এসআই আব্দুল বাতেনের বিরুদ্ধে  গত রোববার (২৩ জুন) পুলিশ কমিশনার বরাবরে অভিযোগ করেছেন ভোক্তভুগীরা।

অভিযোগপত্রে তারা উল্লেখ করেন, দীর্ঘদিন যাবৎ এয়ারপোর্ট থানাধীন আম্বরখানা পুলিশ ফাঁড়ির আইসি বাতেন কর্তৃক চাঁদাবাজি ও হয়নারি শিকার হয়ে আসছেন তারা।

অভিযোগপত্রে বলা হয়, ‘আমরা দিনভর পরিবার-পরিজনের মুখে খাবার তুলে দিতে ফুতপাট ব্যবসার কাজে নিয়োজিত থাকি। কিন্তু আম্বরখানা পুলিশ ফাঁড়ির আইসি বাতেন এর চাঁদাবাজির শিকার হয়ে বর্তমানে চরম অহসায় অবস্থায় দিন যাপন করছি। শুরুতে ৫০ টাকা হারে চাঁদার হার নির্ধারণ করা থাকলেও বর্তমানে ১০০ টাকা কমে চাঁদা না দিলে বিভিন্ন হুমকি-ধমকি ও হয়রানির শিকার হতে হয়।

Manual6 Ad Code

এই অবস্থায় পুলিশ কমিশনার বরাবরে নিরূপায় হয়ে ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করে এর থেকে প্রতিকার চান। বিজ্ঞপ্তি

Manual2 Ad Code

Sharing is caring!

এ সংক্রান্ত আরও সংবাদ

বিজ্ঞাপন

আর্কাইভ

সর্বশেষ খবর

………………………..