সিলেট ৪ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৯শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ১লা জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি
প্রকাশিত: ৭:২৪ অপরাহ্ণ, মার্চ ৮, ২০২৪
নিজস্ব প্রতিবেদক: বড় ধরণের অগ্নিকাণ্ড থেকে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালকে রক্ষা করে মিডিয়াঙ্গনে আলোচনায় আসা সিলেট জেলা পুলিশের সেই আলোচিত পুলিশ সদস্য মোঃ জনি চৌধুরী মিলকানকে সিলেটের করিমউল্লাহ মার্কেটের এম.আর.মোবাইল জোনের স্বত্বাধিকারী মোঃ মুছা এর পক্ষ থেকে গুণীজন সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে।
অদ্য শুক্রবার (০৮ মার্চ) সিলেট নগরীর কানিশাইল এলাকায় বিকাল ৪ ঘটিকায় এই সংবর্ধনা আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়।
এসময় এম.আর.মোবাইল জোনের স্বত্বাধিকারী মোঃ মুছা এর সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন- উসমানী মেডিকেল কলেজের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী এনায়েত উল্লাহ, এস, কিউ গ্রুপ সিলেটের এসিস্ট্যান্ট ডিভিশনাল ম্যানেজার নাজমুল হাসান, সিলেটের মিডিয়াঙ্গনে ক্রাইম প্রতিবেদক খ্যাত সাংবাদিক মোঃ রায়হান হোসেন, দক্ষিণ সুরমা শিববাড়ি ইলেকট্রিশিয়ান সমিতির সভাপতি কুদ্দুস আহমদ, সিলেটের স্বনামধন্য পত্রিকা ক্রাইম সিলেট এর সিলেট মহানগর সংবাদদাতা মোঃ জামাল উদ্দিন, কয়লা ও পাথর আমদানি কারক জাফলং এর বিশিষ্ট ব্যবসায়ী হাসান আহমদ, সিলেটের স্বনামধন্য পত্রিকা ক্রাইম সিলেট এর বিশেষ সংবাদদাতা মোঃ আব্দুস সামাদ, গণপূর্ত বিভাগ এর টিকাদার জুয়েল আহমদ, রেনেটা ওয়ার হাউজ এসিস্ট্যান্ট মোঃ জাকারিয়া, দানবীর অলি উল্লাহ প্রমুখ।
উল্লেখ্য, গত শনিবার (২ মার্চ) দুপুর ২টার দিকে এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ২নং গেইটের ১০তলা ভবনের পাশে ময়লার স্তূপে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
অগ্নিকাণ্ডের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডা.মাহবুবুর রহমান ভূঁইয়া।
তিনি বলেন, এ ঘটনা একটি তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
জানা যায়, গতকাল শনিবার দুপুর দেড়টা থেকে দুইটার মধ্যে এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপতালের ১০ তলা ভবনের জেনারেটরের রুমের পাশে ময়লার স্তূপে হঠাৎ আগুন ধরে যায়। এসময় লোকজন আগুন আগুন বলে চিৎকার চেচাঁমেচি শুরু করলে ছুটে আসেন ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের দায়িত্বরত ও সিলেট জেলা পুলিশের সদস্য জনি চৌধুরী। পরে বালতি দিয়ে পানি ঢেলে আগুন নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসেন।
প্রতেক্ষদর্শীরা জানান, হঠাৎ করে আগুন দেখে লোকজন চিৎকার শুরু করলে পাশের একটি চায়ের দোকানে বসে থাকা পুলিশ সদস্য জনি চৌধুরী ছুটে আসেন এবং তিনি বালতি দিয়ে পানি ঢেলে আগুন নেভান। যদি তাৎক্ষণিক তিনি না আসতেন তাহলে অনেক বড় ধরণের দুর্ঘটনা ঘটে পারতো। কারণ পাশেই ছিলো জেনারেটর রুম।
এবিষয়ে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের দায়িত্বরত ও সিলেট জেলা পুলিশের সদস্য জনি চৌধুরী বলেন, পাশের একটি টং দোকানে বসে চা খাচ্ছিলাম। আগুন লেগেছে বলে লোকজন চিৎকার করে শুরু করলে তাৎক্ষণিক বালতি দিয়ে পানি ঢেলে আগুন নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসি।
এব্যাপারে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডা.মাহবুবুর রহমান ভূঁইয়া বলেন, অগ্নিকান্ডের বিষয়টি রহস্যজনক মনে হচ্ছে। আমরা ইতোমধ্যে তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি ঘটন করেছি।
Sharing is caring!
………………………..
Design and developed by best-bd