সিলেট ১৩ই নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ২৮শে কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | ২১শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি
প্রকাশিত: ১০:৫৫ অপরাহ্ণ, জুন ১, ২০২৩
ক্রাইম সিলেট ডেস্ক : বলা যায়, এতদিন চলছিল যুদ্ধে মহড়া। কাল থেকে শুরু হবে আসল যুদ্ধ। নাহ! এ যুদ্ধ লাঠিসোটা বা বন্ধুক কামান দিয়ে নয। এ যুদ্ধ হবে মাইক, যানবাহন আর কর্মী-সমর্থক এবং সাধারণ মানুষদের সাথে নিয়ে।
সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের মধ্যে প্রতিক বরাদ্দ শুক্রবার। প্রতিদ্বন্দ্বি মেয়র, সংরক্ষিত ও সাধারণ ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদপ্রার্থীদের মধ্যে প্রতিক বরাদ্দের পরপরই শুরু হবে প্রচার যুদ্ধ।
বাংলাদেশের যেকোন নির্বাচন আসে উৎসবের আমেজ নিয়ে। সে জাতীয় হোক বা স্থানীয় সরকার নির্বাচন। চায়ের কাপে ঝড় তোলার সাথেসাথে মিছিল সভা সমাবেশ পথসভা গণসংযোগ ইত্যাদিতে জমজমাট থাকে নির্বাচনী এলাকা।
সে শহর কি বা গ্রাম, বাংলাদেশে নির্বাচন মানেই প্রার্থীদের অবস্থান নিয়ে আলোচনা সমালোচনা, সেই সঙ্গে হোটেল রেস্টুরেন্টে ভিড়, ঘন্টার পর ঘন্টা আড্ডা, চা পান মিষ্টি বিতরণ ইত্যাদি খুব চেনা দৃশ্য। তারপর আছে নির্বাচনী কার্যালয়গুলোতে আরও কত সভা পথসভা ইত্যাদি ইত্যাদি।
এতদিন সিলেট সিটি করপোরেশন এলাকায় মেয়র প্রার্থীরা কৌশলী প্রচারণা চলিয়েছেন।কাউন্সিলর প্রার্থীরা প্রচারণা চালিয়ে গেলেও কারও মাইকের শব্দ শোনা যায়নি। চলেছে পাড়ায় পাড়ায়। বিতরণ হয়েছে লিফলেট। তবে নির্বাচনী আচরণবিধির খড়গের কারণে তা আর অতটা জমজমাটভাবে হয়নি।
তবে এবার আর কোন বাধা থাকছেনা। শুক্রবার প্রতিক বরদ্দের পর থেকেই সিলেট সিটি করপোরেশন এলাকার ৪২ ওয়ার্ডের নারী ও সাধারণ ওয়ার্ডের ৩৬৭জন কাউন্সিলর প্রার্থী ও ৭ মেয়র মেয়র পদপ্রার্থী প্রতিক পাওয়ার পরপরই নামবেন প্রচার যুদ্ধে। পোস্টার লিফলেট বিতরণ করবেন। মাইকে সুর উঠবে ‘মা বোনদের বলে যাই,…. মার্কায় ভোট চাই।’
তবে এবার প্রচারণার ক্ষেত্রে প্রার্থী ও সমর্থকদের বাড়তি সতর্কতা অবলম্বরন করতেই হবে। ইতিপূর্বে দুই মেয়র পদপ্রার্থী আওয়ামী লীগের আনোয়ারুজ্জামান চৌধুর জাতীয় পার্টির নজরুল ইসলাম বাবুলকে শো-কজ করেছে নির্বাচন কমিশন।
Sharing is caring!


………………………..

Design and developed by best-bd