সিলেট ৮ই অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ২৩শে আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | ১৫ই রবিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি
প্রকাশিত: ৬:৪৬ অপরাহ্ণ, অক্টোবর ৬, ২০২৫
নিজস্ব সংবাদদাতা :: সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলা তখন থানা। যুবদলের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতির দায়িত্ব নেওয়ার সময় রাজনীতিতে সক্রিয় হন আবদুল হাকিম চৌধুরী। ভোটের রাজনীতি তার প্রথমবার হেরে শুরু হয়েছিল। এরপর আর তাকে হারতে হয়নি। নন্দিরগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচিত চেয়ারম্যান ছিলেন ১৯৯২ থেকে ১৯৯৮ মেয়াদ পর্যন্ত। এক দশক বিরতি দিয়ে ২০০৯ সালে গোয়াইনঘাট উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে বিজয়ী হন। ভোটের মাঠে তার সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন গোয়াইনঘাট উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ ইব্রাহিম, সাধারণ সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া হেলাল, জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ভারপ্রাপ্ত কমান্ডার লুৎফুর রহমান লেবু ও যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ফারুক আহমদ। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বীর চেয়ে প্রায় ১৪ হাজার ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হন হাকিম। ২০১৪ দ্বিতীয়বার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে ২০১৯ সালে তৃতীয় দফায় দলীয় সিদ্ধান্তে আর নির্বাচন করেননি। বর্তমানে জেলা বিএনপির উপদেষ্টা পদে আছেন। এর আগে গোয়াইনঘাট উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক, জেলা বিএনপির তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক এবং সহসভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন।
শহুরে রাজনীতি এড়িয়ে চলা আবদুল হাকিম চৌধুরী বলেন, ‘আমি গ্রামের মানুষ। অধিকাংশ সময় গ্রামে থাকি। দল যদি গ্রামবান্ধব প্রার্থী বিবেচনায় নেয়, তাহলে আমার মতো দ্বিতীয় কাউকে পাবে না।’
তিনটি উপজেলা নিয়ে সিলেট-৪ আসনের ভোটার সংখ্যা তুলে ধরে হাকিম বলেন, ‘গোয়াইনঘাটে ১৩টি ইউনিয়ন ও ২ লাখ ৪২ হাজার ভোটার। আর বাকি দুই উপজেলা জৈন্তাপুর ও কোম্পানীগঞ্জে ১২টি ইউনিয়ন ও ভোটার সংখ্যা ২ লাখ ৮৭ হাজার। এ অবস্থায় দুই উপজেলার সমান ভোটার ও ইউনিয়ন পড়েছে এক গোয়াইনঘাট উপজেলায়। সুতরাং এক উপজেলা জয় কিন্তু বাকি দুই উপজেলার সমান।’
Sharing is caring!
………………………..
Design and developed by best-bd