সিলেট ৩০শে ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ১৫ই পৌষ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | ৯ই রজব, ১৪৪৭ হিজরি
প্রকাশিত: ৮:০৩ অপরাহ্ণ, অক্টোবর ৬, ২০১৯
৬ অক্টোবর ২০১৯ সিলেটের বহুল পরিচিত অন-লাইন পোর্টাল ক্রাইম সিলেট এ প্রকাশিত সততা ও সাহসিকতার অন্যন্য দৃষ্টান্ত ইউএনও মৌরীন শিরোনামে সংবাদের জৈন্তাপুর উচ্ছেদ মামলা নং- ২৮/২০১৬-২০১৭ আদেশ বাস্তবায়নে অতি দ্রুততার সাথে কাজ করে মহান মুক্তিযুদ্ধ ও দেশেরে সূর্যসন্তান মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি তার অগাদ ভালবাসার এক অন্যন্য দৃষ্টান্ত স্থাপণ করেছেন।
অথচ বিষটি নিয়ে তার বিরোদ্ধে মিথ্যা অভিযোাগ প্রচার করা হয়েছে একটি অন-লাইন মিডিয়ায়। বলা হয়েছে মুক্তিযোদ্ধা হাজী আনোয়ার হোসেন‘র সাথে অফিসে অসৌজন্যমূলক আচরণ করা হয়েছে। বস্তুত মুক্তিযোদ্ধ্ োতার সাথে দেখাই করেননি। দুষ্ট চক্র দ্বারা প্ররোচিত হয়ে তিনি মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে প্রচারনা করেছেন। পোর্টালে পাবলিশ হওয়া সংবাদদটি একটি অংশের ভিন্নমত পোষন করছি, আমি উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ডেপুটি কমান্ডার হাজী মোঃ আনোয়ার হোসেন। আমি প্রথমেই ক্রাইম সিলেটকে ধন্যবাদ জানাই, আপনার একটি সংবাদের ভিত্তিত্বে উপজেলা নির্বাহী অফিসার আমার অদখলকৃত ভূমি অবৈধভাবে দখলকারীদের হাত থেকে উদ্ধার করে আমাকে উক্ত ভূমি দখল দিতে সহযোগিতা করার জন্য। সংবাদের একটি লাইনে বলা হয়েছে বস্তুত মুক্তিযোদ্ধো তার সাথে দেখাই করেননি। আমি উল্লেখ করতে চাই নির্বাহী অফিসার একজন সৎ ও দক্ষ বটে।
কিন্তু তিনি এমন মিথ্যার আশ্রয় নিবেন তা আমার জানা ছিলনা। একাত্তরে কোন লোভ লালসায় না পড়ে দেশ ও দেশেরে মানুষের কথা চিন্তা করে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে সাড়া দিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়ি এবং ৯ মাস শত্রুর সাথে যুদ্ধ করে একটি স্বাধীন সার্বভৌম সোনার বাংলাদেশ স্বাধীনতার পতাকা ছিনিয়ে আনি। আমি এও বলতে চাই আমার জানামতে কাউকে হেয় করার জন্য কারো প্ররোচনা বা কারো ক-ুপরামর্শ গ্রহন করিনি। আমি উচ্ছেদের বিষয়টি তামিলের জন্য উপজেলা নির্বাহী অফিসার জৈন্তাপুর অফিসে বার বার ধর্ণা দেই যা তদন্ত সাপেক্ষে বেড়িয়ে আসবে। অবশেষে একান্ত বাধ্য হয়ে জেলা প্রশাসক বরাবরে গত ১৬ সেপ্টম্বর ১৯ তারিখ নিজে একটি লিখিত অভিযোগ দাখিল করি যার স্মারক নং-৩৭।
এরই আলোকে আমি স্থানীয় বিভিন্ন অন-লাইন পোর্টাল ও প্রিন্ট মিডিয়ায় কর্মরত সংবাদ কর্মীদের সাথে যোগাযোগ করে আমার লিখিত জেলা প্রশাসকের কাছে দাখিলকৃত অভিযোগপত্রটি তাদের কাছে দেই। আমার জানামতে সংবাদ কর্মীরা তাদের বুদ্ধিমত্ত্বা ও বিচক্ষনতা এবং পর্যবেক্ষনের মাধ্যমে আমার বিষয়টি সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশ করে। এতে আমি তাদেরকে কোন ধরনের আর্থিক সহযোগিতা করি নাই, একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে সংবাদ কর্মীরা আমার বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে প্রকাশ করেছে, এরজন্য আমি ও আমার পরিবার সংবাদ কর্মীদের ও আপনার পোর্টালের প্রতি চিরকৃতজ্ঞ। আমি আরো বলতে চাই উপজেলা নির্বাহী অফিসার আমার অদখলকৃত ভূমি গত ২৬ ও ৩০ সেপ্টেম্বর দু-দফা নিজে উপস্থিত থেকে আমার ভূমিটুকু উদ্ধার করে আমাকে বুঝিয়ে দিয়েছেন এর জন্য উনার সু-স্বাস্থ্য কামনা করছি।
প্রতিবেদকের বক্তব্য: বক্তব্যে তিনি বলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা হাজী আনোয়ার হোসেন জেলা প্রশাসকের নিকট একটি অভিযোগের ফটোকপি আমার কাছে দিলে, এরই আলোকে সংবাদটি অন-লাইন পোর্টালে প্রেরণ করা হলে সংবাদটি পাবলিশট হয়। এটি কোন মিথ্যা তথ্য দিয়ে মিডিয়ায় প্রকাশ করা হয়নি। এটি সম্পূর্ণ সাংবাদিতার নিয়ম নীতির মধ্য থেকে সংবাদ প্রেরণ করা হয়েছে।বিজ্ঞাপন
Sharing is caring!


………………………..

Design and developed by best-bd