সমকামিদের স্বর্গরাজ্য সিলেট নগরীর জালালাবাদ পার্ক

প্রকাশিত: ৯:৫১ অপরাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ১, ২০১৮

সমকামিদের স্বর্গরাজ্য সিলেট নগরীর জালালাবাদ পার্ক

Manual2 Ad Code

এনামুল হাসান :: সিলেট নগরীর জালালাবাদ পার্ক সমকামিদের স্বর্গরাজ্য। পার্কে ডুকেই কাম চুরিতার্থের আনন্দ-ফুর্তিতে মেতে ওঠে কামুকরা। কোন বাঁধা বিঘ্ন নেই, মাত্র শ-পঞ্চাশের বিনিময়ে বাঁধার সকল প্রাচির ডিঙ্গিয়ে ডুবে যায় আনন্দ সাগরে। ফলে ভালো মানুষ ও ভদ্রজনদের আনাগোনা নেই বল্লেই চলে এই পার্কে।

Manual3 Ad Code

সরেজমিনে দেখা গেছে, প্রতিদিন সন্ধার পর থেকে মধ্য রাত পর্যন্ত পার্কের ভিতরের ভাতরুমে ও বাহিরে প্রকাশ্যে সমকামিদের অসামাজিক কার্যকলাপ।

Manual5 Ad Code

জানা যায়, বিকাল চারটার পর পাকর্রে গেইট খোলার সাথে সাথে পার্কের ভিতরে অবস্তান নেন স্কল-কলেজ পড়–য়া যুবকরা খোঁজতে শুরু করেন সঙ্গী। অন্যদিকে বৃদ্ধা থেকে যুবকরা খোঁজতে শুরু করেন আনন্দ করার সঙ্গী। এসকল সমাকামিদের শেল্টার দেন ও ব্যবস্থাপনায় থাকেন পার্কের দুই পাহারাদার মমতাজ আলী ও মখদ্দছ আলী। ওই দুই পাহারাদার প্রতিদিন সমকামিরা পার্কের ভিতর ডুকার সময় তাদের কাছ থেকে জনপ্রতি ৫০ টাকা থেকে ১০০ টাকা করে নেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

রিপন নামের সমকামি এক ছেলের সাথে আলাপ কালে সে জানায়, প্রতিদিন সিলেটের শহরতলীর কুচাই থেকে সে ওই পার্কে আসে টাকা কামানোর জন্য। যার ভালো লাগে তাকে ব্যবহার করে ৩শ থেকে ৫শ টাকা পর্যন্ত দিয়ে থাকে।

Manual5 Ad Code

দেখা যায় ওই পার্কের ভিতরে লোক আসে বেয়াম করার জন্য আবার কেউ আসে একটু বসে আড্ডা দিয়ে সময় কাটানোর জন্য। কিন্তুু অসামাজিকতার কারনে এখন কোন ভদ্রলোক আর পার্কের ভিতর প্রবেশ করেন না।

এ বিষয়ে সুরমা মার্কেটের ব্যবসায়ী এনামুল হাসান জানান এই পার্কে আমরা প্রতিদিন বিকাল হলে বসতাম কিন্তু এখন আর আমাদের বসা সম্ভব হয় না। সমকামিদের দৌরাত্ম বেড়ে যাওয়ায় পার্কে বসার পরিবেশ আর নেই।

এব্যাপারে পাহারাদার মমতাজ ও মখদ্দছ জানায়, পার্কে প্রবেশকারিরা প্রভাবশালী হওয়ায় আমরা তাদের কোন কাজে বাঁধা দিতে সাহস পাই না। বাঁধা দিলে উল্টো খড়গ নেমে আসে আমাদের উপর।

Manual4 Ad Code

Sharing is caring!

এ সংক্রান্ত আরও সংবাদ

বিজ্ঞাপন

আর্কাইভ

September 2018
S S M T W T F
1234567
891011121314
15161718192021
22232425262728
2930  

সর্বশেষ খবর

………………………..