সিলেট ১৩ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৩০শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ১৩ই শাবান, ১৪৪৬ হিজরি
প্রকাশিত: ৮:১৮ অপরাহ্ণ, জুলাই ২৭, ২০১৮
ডেস্ক নিউজ :: সিটি কর্পোরেশনের মেয়রের চেয়ার যেনো কামরানের নাম ধরেই ডাকছে। নগর পিতা না হয়ে না হলেও সুখে-দুঃখে মানুষ ছুটে যান কামরানের কাছে। কামরানও চেষ্টা করেন সাধ্যমতো সহযোগিতা করার। কামরানের রাজনীতির গন্ডি সীমাবদ্ধ ছিল সিলেট মহানগরীর ভেতরে কিন্তু সে গন্ডি পেরিয়ে তিনি কেন্দ্রীয় রাজনীতিতে বিশেষ ভুমিকা রাখছেন তিনি। সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন দীর্ঘদিন থেকে। বিভিন্ন ইস্যুতে নেতাকর্মীদের চাঙ্গা করে রাজপথ ‘গরম’ রাখতে তার বিকল্পও নেই দলে। সম্প্রতি পৌরসভা নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের সমর্থনে তিনি ছুটে গেছেন ভোটারদের দ্বারে দ্বারে। বিভাগের প্রায় সকল পৌরসভায় কামরান আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীদের পক্ষে প্রচারণায় অংশ নিয়েছেন। ভোটারদের কাছে গিয়ে তুলে ধরেছেন বর্তমান সরকারের উন্নয়নের ফিরিস্তি। অভ্যন্তরিণ কোন্দলে যেসব পৌরসভায় দলীয় নেতাকর্মীরা প্রচারণা থেকে দূরে ছিলেন কামরানের উপস্থিতিতে তারাও নেমেছেন মাঠে। সবমিলিয়ে গত পৌরসভা নির্বাচনে সিলেট বিভাগের আওয়ামী লীগের ভোট বিপ¬বে কামরানের বড় ভূমিকা ছিল বলে মনে করছেন দলীয় নেতাকর্মী ও প্রার্থীরা। এর আগে গত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনেও কামরান ছুটে গিয়েছিলেন দল সমর্থিত প্রার্থীর পক্ষে প্রচারণায়। বিভাগের যেসব উপজেলায় তিনি প্রচারনায় অংশ নিয়েছিলেন সেসব স্থানে নির্বাচনী ফলও ভালো হয়েছে। শুধু নির্বাচন নয়, সিলেট বিভাগের কোন জেলা ও উপজেলায় দলীয় কোন কর্মসূচিতে অংশ নেয়ার সুযোগ পেলেই সেখানে ছুটে যান কামরান। গণমানুষের দোয়া-আর্শিবাদ সবসময় সাথে থাকে বলেই একাধিকবার জঙ্গি হামলার শিকার হয়েও প্রাণে বেঁচে গেছেন তিনি। বিগত চারদলীয় জোট সরকারের আমলে তাকে লক্ষ্য করে গুলশান সেন্টার ও টিলাগড়ে গ্রেণেড হামলার ঘটনা ঘটে। কিন্তু তিনি অক্ষত থেকে যান। এছাড়া গত বছর ৫ জানুয়ারি পরবর্তী সরকার বিরোধী আন্দোলনের সময় পাঠানটুলায় তার গাড়ি লক্ষ্য করে হাতবোমার বিস্ফোরণ ঘটালেও তিনি ভাগ্যক্রমে রক্ষা পান। আসন্ন সিলেট সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে কামরানকে কেউ ঠেকাতে পারবেনা বলে সুনামগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগ নেতা মাওলানা আখতার হোসেন বলেন। সিলেট সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে সিলেট নগর পিতা হওয়ার মতো বিকল্প এমন কেউ নেইও আওয়ামীলীগের মাঝে। সব মিলে আগামীতে কামরানই আবার সিলেট সিটি কর্পোরেশনের নগর পিতার আসনে বসছেন এটা প্রায় সুনিশ্চিত ভাবেই বলা চলে।
মাওলানা আখতার হোসেন আরও বলেন, কামরান ভাইয়ের সাথে প্রথম আলাপ ছাতক উপজেলার দোলার বাজারে ১৯৯৯ ইং, একসাথে জামাতে নামাজ আদায় করলাম, মাগরিবের নামাজ শেষে আমি বক্তব্যরত উনি মন্চে না বসে শ্রোতাদের সারিতে বসলেন মনযোগ দিয়ে আমার কথা শুনলেন বক্তব্য শেষে সরাসরি আমার সামনে এসে করমর্দন করলেন সুন্দর বক্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জানালেন। নিরংহকার অমায়িক জনগনের যোগ্য প্রতিনিধি হিসাবে পুণ্যভুমি সিলেটের ধন্যপুরুষ হিসাবে নগরবাসীর হৃদয় বহু আগেই জয় করে ফেলেছেন, নগরবাসীর সেবক হিসাবে অনেক কাজ করেছেন আরো কাজ করার দৃঢ় প্রত্যয়ে আবারো সিসিক মেয়র পদে প্রার্থী হয়েছেন, নগরবাসীর প্রতি স্ববিনয় অনুরোধ আবারো বদরউদ্দীন কামরান ভাইকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করুন।
Sharing is caring!
………………………..
Design and developed by best-bd