সিলেট ২৩শে অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৭ই কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | ৩০শে রবিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি
প্রকাশিত: ৯:০০ অপরাহ্ণ, নভেম্বর ১৮, ২০১৮
স্টাফ রিপোর্টার :: বিএনপির সাবেক কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও সিলেট জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ইলিয়াস আলী প্রায় সাড়ে ছয় বছর ধরে ‘নিখোজ’। ২০১২ সালের ১৭ এপ্রিল ঢাকার বনানী থেকে মধ্যরাতে ‘নিখোঁজ’ হন সিলেট-২ আসনের সাবেক এই সাংসদ।
একাদশ জাতীয় নির্বাচন ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। এই নির্বাচনে সিলেট-২ আসনে বিএনপি থেকে ইলিয়াস আলীর স্ত্রী তাহসিনা রুশদীর লুনাকেই প্রার্থী করা হচ্ছে, এমনটাই বিএনপি নেতাকর্মীদের ধারণা। তবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে ইলিয়াস আলীর বড় ছেলে ব্যারিস্টার আবরার ইলিয়াস বিএনপির দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করে জমা দেয়ায় শুরু হয়েছে নতুন আলোচনা। গত বৃহস্পতিবার তাহসিনা রুশদীর লুনা ও তার ছেলে আবরার ইলিয়াস ঢাকার নয়াপল্টনস্থ বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে গিয়ে দলীয় মনোনয়ন ফরম পূরণ করে জমা দেন। এর পর থেকে আবরার ইলিয়াসকে ঘিরে শুরু হয়েছে আলোচনা। বিএনপি নেতাকর্মীদের মনে ঘুরপাক খাচ্ছে নানা প্রশ্ন। লুনা থাকতেও আবরার কেন মনোনয়ন ফরম পূরণ করে জমা দিলেন, তবে কী আবরার দলীয় প্রার্থী হচ্ছেন, আবরার কী আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনীতিতে নামছেন-এ রকম নানা প্রশ্নের উত্তর খোঁজছেন বিএনপি নেতাকর্মীরা। তবে বিএনপি দলীয় সূত্র বলছে, আবরার ইলিয়াস মূলত ডামি প্রার্থী হিসেবেই নির্বাচনে থাকবেন। সিলেট-২ আসনে বিএনপি থেকে ইলিয়াস আলীর স্ত্রী তাহসিনা রুশদীর লুনাকে প্রার্থী করা হবে। তার সাথে নির্বাচন কমিশনে মনোনয়নপত্র জমা দেবেন আবরার ইলিয়াসও। যদি কোনো কারণে লুনার মনোনয়নপত্র বাতিল হয়, তবে আবরার নির্বাচনী মাঠে প্রার্থী হিসেবে লড়বেন। আর লুনার মনোনয়নপত্র বৈধ হলে আবরার নিজের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নেবেন। একই রকম তথ্য জানিয়েছেন তাহসিনা রুশদীর লুনাও।
এদিকে, বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীদের সাক্ষাৎকার আজ রবিবার থেকে শুরু হচ্ছে। দলীয় মনোনয়ন বোর্ডে তাহসিনা রুশদীর লুনা ও আবরার ইলিয়াস সাক্ষাৎকার প্রদান করবেন বলে জানা গেছে।
Sharing is caring!
………………………..
Design and developed by best-bd