সিলেট ৪ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৯শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ১লা জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি
প্রকাশিত: ১১:৪৪ অপরাহ্ণ, জানুয়ারি ২৯, ২০২২
ক্রাইম সিলেট ডেস্ক : সম্প্রতি নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের প্রশংসা করেছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব লোকমান হোসেন মিয়াসম্প্রতি নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের প্রশংসা করেছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব লোকমান হোসেন মিয়া সেবা ও মানবিকতা দিয়ে করোনা মহামারির সময়ে প্রশংসা পেয়েছে বাংলাদেশ নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তর। ঝুঁকি নিয়ে সারাদেশে সেবা ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চালিয়েছে স্বাস্থ্যখাতের গুরুত্বপূর্ণ এই অধিদপ্তর।
উন্নত প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দেশের নার্সিংখাতকে যুগোপযোগী করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। কর্মসংস্থানের জন্য দক্ষ নার্সিং কর্মকর্তাদের বিদেশে পাঠানোরও পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। আর এটা সম্ভব হয়েছে অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সিদ্দিকা আক্তারের ঐকান্তিক চেষ্টা ও আন্তরিকতায়, এমনটিই মনে করেন দেশের সাধারণ নার্সরা।
এক সময় দেশে অবহেলিত খাতগুলোর মধ্যে একটি ছিল নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তর। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ নির্দেশনা ও পরিকল্পনায় নতুন করে ঢেলে সাজানো হয়েছে এই খাতকে। ফলে প্রতিবছর দেশের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে প্রায় ৩২ হাজার নার্স-প্রশিক্ষণ নিয়ে বের হচ্ছেন। বিপুল সংখ্যক নার্স প্রতিবছর বের হওয়ায় এখন দেশের নার্সিং খাতের চাহিদা পূরণ করে কর্মসংস্থানের জন্য তাদের বিদেশে পাঠানোরও সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে। এ লক্ষে নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সিদ্দিকা আক্তার সম্প্রতি, জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর মহাপরিচালকের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। তিনি নার্সদেরবিদেশ পাঠানোর উদ্যোগ গ্রহণের দাবি জানান। এর আলোকে জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো দপ্তরে ‘বৈদেশিক কর্মসংস্থানের সুযোগ ও সম্ভাবনা’ শীর্ষক একটি কর্মশালার আয়োজন করা হয়। এর পর নার্সদের বিদেশ পাঠানোর সম্ভাবনার দ্বার আরও প্রসারিত হয়।
গত ২০২০ সালের মার্চের শুরুতে দেশে করোনা সংক্রমণ ধরা পড়ার পর দেশের বিভিন্ন খাতে স্থবিরতা নেমে আসে। কিন্তু কর্মতৎপরতা বেড়ে যায় স্বাস্থ্যখাতে। ওই সময় দেশের নার্সদের সাহস ও উৎসাহ দিতে নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সিদ্দিকা আক্তার নানা উদ্যোগ নেন। অফিসকেন্দ্রিক কার্যক্রমের বাইরে তিনি দেশের বিভিন্ন এলাকা ঘুরেন। নার্সদের পাশে দাঁড়িয়ে তাদেরকে সাহস যোগান এবং খোজ খবর নেন।
গত ফেব্রুয়ারিতে মহাপরিচালক হিসেবে যোগদানের পর সিদ্দিকা আক্তার ১০ হাজার নার্সের পদ সৃজনসহ ৫ হাজার ৭৫ জন সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগ প্রদান এবং শূন্যপদসহ আরও ৮ হাজার ২৮৮ জন নার্সের পদায়ন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়। দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ৫ হাজার মিডওয়াইফের পদ সৃজনের প্রস্তাবনা প্রেরণ ও ১ হাজার ৪০১ জনের নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়। অধিদপ্তরের কার্যক্রমে আরও গতি আনতে উদ্যোগ নেওয়া হয় প্রশাসনিক বিকেন্দ্রীকরণের। করোনা মহামারিকালেও মহাখালীতে অতিদ্রুত সম্পন্ন করা হয় অধিদপ্তরের নিজস্ব ভবন নির্মাণের কাজ। গত বছরের জুন থেকে নিজস্ব নতুন ভবনে শুরু হয়েছে অধিদপ্তরের কার্যক্রম। স্থাপন করা হয়েছে বেবি কর্নারসহ ৩০০ সিটের অত্যাধুনিক ডিজিটালাইজড অডিটোরিয়াম, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং নার্সিংয়ের প্রবক্তা ফ্লোরেন্স নাইটিংগেলের ম্যুরাল ও বঙ্গবন্ধু কর্নার। ডিজিটালাইজেশনের অংশ হিসেবে ইতোমধ্যে অধিদপ্তরের আওতাধীন সকল নার্স, মিডওয়াইফ ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অনলাইন ডাটাবেজ তৈরি করা হয়েছে। শক্তিশালী ও জোরদার করা হয়েছে ই-নথি কার্যক্রম।
দেশের নার্সিং শিক্ষার উৎকর্ষ সাধনে করোনাকালীন বেশ কিছু উদ্যোগ নেওয়া হয়। নার্সিং শিক্ষায় একই মান বজায় রাখতে সকল সরকারি নার্সিং ও মিডওয়াইফারি প্রতিষ্ঠানে একই মানের অধ্যক্ষ, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীর পদ সৃজনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এছাড়া ১৩টি নার্সিং কলেজের পূর্ণাঙ্গ জনবলের পদ সৃজনের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে। নার্সিং শিক্ষার প্রসারে ২০২০ সালের চেয়েও ২০২১ সালে ৪ হাজার ৩০৫ জন নার্সিং এ ও মিডওয়াইফ নার্স ২ হাজার ১৩৫টি ভর্তির আসন বৃদ্ধি করা হয়েছে। নার্সিংয়ে উচ্চ শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে ৬০টি আসন বৃদ্ধিসহ সরকারি আরও ১০টি নার্সিং কলেজে এমএসসি নার্সিং, ৫টিতে ২ বছর মেয়াদী পোস্ট বেসিক নার্সিং ও চারটিতে পোস্ট বেসিক বিএসসি মিডওয়াইফারি চালুর প্রশাসনিক অনুমোদন দেওয়া হয়েছে যা বর্তমানে চলমান।
দেশে বিদ্যমান নার্সিং কলেজ ও ইন্সটিটিউটের অবকাঠামো উন্নয়নের পাশাপাশি দেশের ৭টি নার্সিং কলেজের নির্মাণ কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে। খাগড়াছড়িতে নির্মাণ করা হয়েছে একটি আধুনিক নার্সিং কলেজ। দেশের যে ৯টি জেলায় এখনো সরকারি নার্সিং শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নেই, সেসব জেলায় নার্সিং কলেজ স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তর। এছাড়া পিপিপির আওতায় ঢাকার মহাখালীতে ইউনিভার্সেল নার্সিং কলেজ নামে একটি প্রতিষ্ঠান নির্মাণ কাজ চলমান রয়েছে।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সিনিয়র সচিব লোকমান হোসেন মিয়া বলেন, সোনার বাংলার রূপকার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার মূল ভিত্তি গড়ে দিয়েছিলেন। জাতির পিতার দেখানোর পথে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য সেবাখাত অনেক এগিয়ে গেছে। বৈশ্বিক কোভিড-১৯ মহামারি মোকাবিলায় স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ নিরলসভাবে কাজ করছে ও বর্তমানেও কাজ করে যাচ্ছে। স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের গৃহীত কার্যক্রমের ফলে করোনা মোকাবিলায় সফলতা এসেছে। করোনা ভাইরাস আক্রান্ত রোগীর সেবায় আমাদের দেশের নার্স ও মিডওয়াইফগণ নিজেদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নির্ভীক যোদ্ধা হিসেবে সদা নিয়োজিত থেকে কাজ করে যাচ্ছেন। কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনেশন কার্যক্রমেও নার্সদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। এরই ধারাবাহিকতায় সার্বজননীন স্বাস্থ্যসেবাকে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তর কাজ করে যাচ্ছে।
এ বিষয়ে নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সিদ্দিকা আক্তার বলেন, বাংলাদেশে নার্সিং পেশার অগ্রযাত্রা শুরু হয়েছিল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাত ধরে। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তুলতে ও সার্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতকল্পে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নার্সিং ও মিডওয়াইফারি পেশার মানোন্নয়নে গুরুত্বারোপ করেছেন। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী, সচিব, স্বাস্থ্যসেবা এবং সচিব, স্বাস্থ্য শিক্ষার নির্দেশনা ও সার্বিক তত্ত্বাবধানে বাংলাদেশের নার্সিং ও মিডওয়াইফারি পেশা ও সেবাকে বিশ্বমানের করে গড়ে তুলতে তথা জনগণের দোরগোড়ায় উন্নত স্বাস্থ্য সেবা পৌঁছে দিতে নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তর নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
বাংলাদেশ নার্সেস অ্যাসোসিয়েশনের (বিএনএ) সভাপতি মোহাম্মদ কামাল হোসেন পাটওয়ারী বলেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশের সব পর্যায়ে উন্নত স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে ও সার্বজনীন স্বাস্থ্য সেবাকে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে সরকার নিরলসভাবে কাজ করছে। তারই ধারাবাহিকতায় দক্ষ শিক্ষক গড়ে তুলতে জাতীয় পর্যায়ে নার্সিং ও মিডওয়াইফারি প্রশিক্ষণ কলেজ নির্মাণের পরিকল্পনা নিয়েছে অধিদপ্তর। প্রস্তাব করা হয়েছে স্বতন্ত্র নার্সিং ও মিডওয়াইফারি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের। নার্সিং ও মিডওয়াইফারি শিক্ষায় শিক্ষার্থীদের উদ্বুদ্ধ করতে স্টাইপেন্ড বৃদ্ধিসহ প্রতি বছর কৃতি শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি দেওয়ার প্রথা চালু করা হয়েছে। গত দুই অর্থবছরে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের জন্য দুইজনকে দক্ষিণ কোরিয়া, তিনজনকে থাইল্যান্ড ও একজনকে জাপানে পাঠানো হয়েছে। দেশের প্রতিটি নার্সিং কলেজে অত্যাধুনিক ভার্চুয়াল সিম্যুলেশন ল্যাব স্থাপনের কাজ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এছাড়া ৩২ জন মিডওয়াইফকে সুইডেনের ডালার্না ইউনিভার্সিটির অধীনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রির জন্য নির্বাচিত করা হয়েছে। নার্সিং ও মিডওয়াইফারি গবেষণা কার্যক্রমকে আরও গতিশীল ও কার্যকর করতে অধিদপ্তরে চালু করা হয়েছে রিসার্চ শাখা। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান/স্বাস্থ্য সেবায় ১ম শ্রেণির শূন্যপদ পূরণের লক্ষ্যে ১৯৯০ সালে যোগদানকৃত নার্স কর্মকর্তাদের আরও একটি পদোন্নতির তালিকা পাবলিক সার্ভিস কমিশনে অনুমোদনের জন্য প্রেরণ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে স্বাধীনতা নার্সেস পরিষদের (স্বানাপ) মো. ইকবাল হোসেন সবুজ বলেন, বাংলাদেশের নার্সিং পেশার মানোয়ন্নয়নের জন্য সর্বপ্রথম উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি উচ্চশিক্ষিত নারীদের এ পেশায় আনার ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশনা দিয়েছিলেন। তাঁর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১১ সালে সিনিয়র স্টাফ নার্সদের ২য় শ্রেণির পদমর্যাদা প্রদান করে তাদের সামাজিক মর্যাদা বৃদ্ধি করেন। কোভিড-১৯ ভয়াবহতার সময় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সিদ্দিকা আক্তার। নার্সদের সাহস যোগাতে তিনি জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের হাসপাতালগুলোও পরিদর্শন করেন। অসুস্থ নার্সিং কর্মকর্তাদের পাশে দাঁড়ানোর পাশাপাশি মারা যাওয়া কর্মকর্তাদের ভাতা, কোভিডকালীন কর্মরত নার্সিং কর্মকর্তাদের জন্য প্রণোদনা ও কোয়ারেন্টাইন ভাতা দ্রুত পরিশোধের উদ্যোগ নেন তিনি। এতে দেশের নার্সদের মধ্যে আস্থা তৈরির পাশাপাশি উদ্দীপনাও বাড়ছে।
বাংলাদেশ নার্সেস অ্যাসোসিয়েশন (বিএনএ) সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল শাখার সাধারণ সম্পাদক ইসরাইল আলী সাদেক জানান, নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সিদ্দিকা আক্তার দায়িত্ব নেওয়ার পর করোনা সংকটকালীন সময়েও বেশি গুরুত্ব দেন দেশের নার্সদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে। সেই লক্ষ্যে তিনি প্রশিক্ষণ কার্যক্রমকেও বিকেন্দ্রীকরণ করেন। আগে যেসব প্রশিক্ষণ ঢাকায় হতো, সেসব প্রশিক্ষণ বিভাগীয় পর্যায়ে আয়োজনের উদ্যোগ নেন। দেশের ১১টি ভেন্যুতে প্রায় ১৭শ’ নার্সকে আইসিইউ বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। পেশাগত মানোন্নয়নের লক্ষ্যে প্রায় ৩ হাজার নার্সকে ফাউন্ডেশন প্রশিক্ষণ ও ৮০০ নার্স ও মিডওয়াইফকে ‘ইনফেকশন প্রিভেনশন এন্ড কন্ট্রোল’ এর প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। ২০২০-২১ অর্থবছরে অপারেশনাল প্লানের অধীনে ১ হাজার ২০০ নার্সকে আইসিইউ, ৬০০ জনকে আইপিসি, ২১০ জনকে পেডিয়াট্রিক, ৯ হাজারকে ফাউন্ডেশন, ১৬০ জনকে ইংরেজি ভাষা, ১২০ জনকে কম্পিউটার, ১২০ জনকে অর্থব্যবস্থাপনা, ১২০ জনকে গেরিয়াট্রিক নার্সিং প্রশিক্ষণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। নার্সিং শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নে ইতোমধ্যে ২৫০ জনকে টিচিং মেথোডোলজি প্রশিক্ষণ দিয়ে পদায়ন ও দক্ষ শিক্ষক সমস্যা সমাধানে আরও ৮০০ শিক্ষককে পদায়ন ও প্রশিক্ষণের কাজ চলছে। মাস্টার ট্রেইনার হিসেবে ৫০-৬০ জন শিক্ষককে বিদেশ প্রশিক্ষণেরও উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
Sharing is caring!
………………………..
Design and developed by best-bd