সিলেট ১২ই জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ২৮শে আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | ১৬ই মহর্রম, ১৪৪৭ হিজরি
প্রকাশিত: ১:২৬ পূর্বাহ্ণ, জুন ২৬, ২০২১
নিজস্ব প্রতিবেদক :: সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ (এসএমপি) কমিশনার নিশারুল আরিফের কঠোরতায় নগরের আবাসিক হোটেল গুলোতে অসামাজিক কার্যকলাপ প্রায় নিয়ন্ত্রণে আসছে। তবে এসএমপির দক্ষিণ সুরমা ও মোগলাবাজার থানাধীন এলাকায় এখন চলছে পতিতাবৃত্তি।
জানা গেছে, এসএমপির কোতোয়ালী থানাধীন বন্দরবাজার, তালতলা ও মোডিকেল রোড এলাকার আবাসিক হোটেল গুলোতে পতিতাবৃত্তি বন্ধ করে দিয়েছিলো পুলিশ। এর মধ্যে গোপনে পুলিশের চোখ ফাকি দিয়ে মোডিকেল রোডের হোটেল রজনীগন্ধা ও পংকি আবাসিক হোটেলে চলছে অসামাজিকতা।
কিন্তু দক্ষিণ সুরমায় এখনো প্রকাশ্যে চলছে অসামাজিকতা। দক্ষিণ সুরমা কদমতলী সাউথ সিটি হোটেলের পিছনে এক সাংবাদিকের কলোনি ভাড়া নিয়ে পতিতা দালাল খলিল চালিয়ে যাচ্ছে রমরমা বাণিজ্য। এরমধ্যে তার বাসা থেকে এক পতিতা নিয়ে হোটেল তিতাসে ব্যবসার জন্য তোলা হয়। এমন সংবাদ পেয়ে কদমতলী পুলিশ ফাঁড়ির সদস্যরা অভিযান চালিয়ে খদ্দের সহ ওই পতিতা নারীকে আটক করেন। শুক্রবার সন্ধ্যায় দক্ষিণ সুরমা থানাধীন কদমতলী পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই রোকন আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এদিকে মোগলাবাজার থানাধী নাইম সিএনজি পাম্পের বিপরীত দক্ষিণ পাশে জামাল মিয়ার কলোনিতে দালাল টিটু গড়ে তোলেছে বিশাল পতিতালয়। এই কলোনি থেকে কিছু দিন আগে দুই চিহ্নিত ছিনতাইকারীকে আটক করেছে আলমপুর পুলিশ ফাঁড়ির সদস্যরা। তবে মোগলাবাজার থানার ওসি সাংবাদিকদের জানান, এই এলাকা দক্ষিণ সুরমা থানার। দক্ষিণ সুরমা বলছে মোগলাবাজারের। সেই সুবাদে সোজোগ কাজে লাগিয়ে জামাল মিয়ার কলোনিতে গড়ে উঠেছে পতিতাবৃত্তির সাম্রাজ্য। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন এই এলাকা মোগলাবাজার থানাধীন। তাদের এলাকার পরিবেশ ও যুবসমাজ নষ্ট করছে এই কলোনী। তারা কলোনী মালিকের ভয়ে প্রতিবাদ করছেন না।
Sharing is caring!
………………………..
Design and developed by best-bd