সিলেট ৪ঠা ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১৯শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ১লা জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি
প্রকাশিত: ১২:৩৩ পূর্বাহ্ণ, মে ২৭, ২০২১
স্টাফ রিপোর্টার :: বোন-বোনজামাই ও ভাগ্না-ভাগ্নির জীবন রক্ষার্থে এগিয়ে আসায় হুমকি-ধ্বমকিতে অসহায় হয়ে পড়েছেন সেবুল আহমেদ নামের এক ব্যবসায়ী। একটি প্রভাবশালী চক্র সেই সেবুল আহমদের কারনে কোটি টাকার সম্পদ দখল করতে না পারায় নানা অপতৎপরতা শুরু করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
সেবুল আহমেদ তিনি একজন ব্যবসায়ী, যুব সংগঠক ও মানবাধিকার সংগঠন’সহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের সাথে জড়িত। তিনি সিসিকের ৬নং ওয়ার্ডের অন্তর্ভূক্ত চৌকিদেখি এলাকার স্থায়ী বাসিন্দা। বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডে তাঁর রয়েছে স্বতঃস্ফুর্ত অংশ গ্রহণ। সেই সেবুল আহমদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন রকমের মানহানী অপপ্রচারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন এলাকার ব্যবসায়ী ও যুবসমাজ।
সেবুল আহমদ অভিযোগে করেন, নগরীর শাহী ঈদগাহ আবাসিক এলাকার স্থায়ী বাসিন্দা লায়েক আহমদ ও তাঁর স্ত্রী সাহারা আহমদ’সহ পরিবারের সদস্যরা ভূমিখেকো ও জমির দালাল সন্ত্রাসী গুলজার ও তার সহযোগীদের হাতে জিম্মি হয়ে পড়েছেন বলে এক সংবাদ সম্মেলন করে তারা এমন অভিযোগ উত্থাপন করেন। সেই সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে গুলজারকে ভূমিখেকো, নেশাখোর, মাদকসেবী ও অসৎ চরিত্রের লোক আখ্যায়িত করে জান-মালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন মিসেস সাহারা আহমদ।
বোন ও অসুস্থ বোন জামাই লায়েক আহমদ এবং ভাগ্না-ভাগ্নির এমন করুণ অবস্থার কথা শুনে সাহায্যার্তে এগিয়ে আসেন ভাই ব্যবসায়ী সেবুল আহমেদ। তিনি তাদের পাশে দাঁড়িয়ে অমানবিকতা ও সন্ত্রাসী গুলজার ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী হন। এক পর্যায়ে তারা আইনের আশ্রয় নেন। মাননীয় আদালত ঘটনাগুলো বিচারাধীন রেখেছেন।
এ অবস্থায় বিভিন্ন ভাবে অভিযুক্ত গুলজার তার সহযোগীদের নিয়ে আমার বিরুদ্ধে ও আমার ভাগ্না তারেক আহমদের বিরুদ্ধে নানা অপপ্রচার শুরু করেছে। মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানী করা হচ্ছে। এমনকি যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকেও অনুমতি ছাড়া ছবি ব্যবহার করে একদিকে মানহানী করা হচ্ছে। অপর দিকে ভিত্তিহীন কথাবার্তা বলে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। যা সম্পূর্ণ আইন বিরোধী। আমরা শীঘ্রই এ ব্যাপারে আইনের আশ্রয় নিবো।
সেবুল আহমদ আরো অভিযোগ করেন, আমার বোন সাহারা আহমদ বিগত ২০১৭ সালে ভূমিখেকো গুলজার গং তাঁর বিক্রিত জমির টাকা পরিশোধ না করে জোরপূর্বক সে ও তার বোন সেখানে বসবাস করছে। তারা জালিয়াতী করে জায়গার দলীল রেজিস্ট্রি করে। যদিও গুলজার তার বাসা ৩৬নং কাজলশাহ বলে পরিচয় দিচ্ছে। গুলজার ও তার সহযোগীরা তাদেরকে প্রাণে মারার চেষ্টা করছে।
তিনি বলেন, আমার কিংবা আমার ভাগ্না তারেক আহমদ এর কোন বাহিনী নেই। এলাকার যুব সমাজের সাথে সামাজিক কর্মকান্ডে আমরা সম্পৃক্ত। তাই সন্ত্রাসী বাহিনী কিংবা ভাড়াটে বাহিনী রাখা কিংবা আনার প্রশ্নই আসেনা। তিনি বলেন, যে অন্যের ভূমি দখল করে আছে, সে ভূমির মালিক বা তার ভূমি দখল হয় কিভাবে। তা বুঝার বিষয়। তাই সমাজের কাছে হেয় করতে সেই মিথ্যা অপপ্রচার ও নানা কুটকৌশল করা হচ্ছে। এ ব্যাপারে পুলিশ প্রশাসন সহযোগীতা কামনা করছি।
Sharing is caring!
………………………..
Design and developed by best-bd