সিলেট ৬ই জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ২২শে আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ | ১০ই মহর্রম, ১৪৪৭ হিজরি
প্রকাশিত: ৭:৩৬ অপরাহ্ণ, অক্টোবর ২৯, ২০১৯
ক্রাইম সিলেট ডেস্ক : এক বছরের স্থগিত নিষেধাজ্ঞাসহ দুই বছরের জন্য সব রকমের ক্রিকেটীয় কার্যক্রম থেকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে বাংলাদেশ টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক সাকিব আল হাসানকে। আইসিসির দুর্নীতি দমন কমিশনের কাছে সাকিব এই সাজা মেনেও নিয়েছেন।
তিন বার জুয়াড়িদের কাছ থেকে ম্যাচ পাতানোর প্রস্তাব পেলেও আইসিসির দুর্নীতি দমন কমিশন (আকসু) কে না জানানোয় এই সাজা পেলেন বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ক্রিকেট তারকা।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সাকিবকে এই সাজা দেওয়ার কথা জানায় আইসিসি। ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা উল্লেখ করে ২০১৮ সালে তিনবার জুয়াড়ির কাছ থেকে ম্যাচ ম্যাচ পাতানোর প্রস্তাব পেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু কোনবারই তা জানাননি আকসুকে।
এরমধ্যে আছে ২০১৮ সালের বাংলাদেশ, জিম্বাবুয়ে ও শ্রীলঙ্কার মধ্যকার ত্রিদেশীয় সিরিজে দুইবার ও একই বছর আইপিএলে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ ও কিংস এলিভেন পাঞ্জাব ম্যাচে একবার।
আইসিসির দুর্নীতি দমন আইনে, কোন ক্রিকেটার যদি জুয়াড়ির কাছ থেকে ম্যাচ পাতানোর বা স্পট ফিক্সিং এর প্রস্তাব পান তাহলে দ্রুতই তা আকসুর কর্মকর্তাদের জানাতে নয়। না জানালে সেট শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে গণ্য হয়। যার সাজা ছয় মাস থেকে পাঁচ বছর।
আইসিসির জেনারেল ম্যানেজার অ্যালেক্স মার্শাল বলেন, ‘সাকিব খুবই একজন অভিজ্ঞ ক্রিকেটার। সে অনেক বড় বড় আসরে খেলছে। দুর্নীতির প্রস্তাব পেয়ে তার জানানো উচিত ছিল।’
Sharing is caring!
………………………..
Design and developed by best-bd