সিলেট ১১ই নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ২৬শে কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ৮ই জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি
প্রকাশিত: ১০:৩৮ অপরাহ্ণ, জুলাই ৭, ২০১৯
বিয়ানীবাজার উপজেলার গদারবাজার চারখাইর জননী এফ.এইচ.বি শিক্ষা একাডেমীর প্রতিষ্ঠাতা ফরিদুল হক ভ‚ইয়া, প্রধান শিক্ষক মিজানুর রহমান, সহ সভাপতি আব্দুল আহাদ গংদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও অতিরিক্ত ফি আদায়ের অভিযোগ করায় দুই শিক্ষার্থীদের ছাড়পত্র পানের দোকানে পাওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
গত ১৩ জুন বিয়ানীবাজার উপজেলা শিক্ষা অফিসার মাছুম আহমদ বরাবরে এ অভিযোগ দাখিল করেন বিয়ানীবাজার উপজেলার চারখাই নওয়াখানীর গ্রামের বাসিন্দা নজরুল ইসলাম।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, জননী এফ.এইচ.বি শিক্ষা একাডেমীতে রফিকুল ইসলামের তিন ছেলে ৪র্থ শ্রেণীর ছাত্র রাজীবুল, ৩য় শ্রেণীর সাজীবুল ও মেহেদী ইসলাম প্লে শ্রেণীতে পড়াশুনা করে আসছে। হাতের কাজের জন্য স্কুল কর্তৃপক্ষ বিধিবহির্ভূতভাবে ২০ মার্ক পেতে প্রধান শিক্ষকের নিকট ১’শ টাকা জমা দেওয়ার বাধ্যবাধকতা রয়েছে বিধায় তিনি ৩ ছেলের ৩’শ টাকা প্রধান শিক্ষকের হাতে প্রদান করেন। যারা ১’শ টাকা করে প্রদান করেছেন তাদের ছেলে-মেয়েদেরকে ২০ মার্কের পরিবর্তে ১৮ মার্ক করে দেওয়া হয়েছে। আর যারা ৩’শ থেকে ৫’শ টাকা প্রদান করেছেন তাদের সন্তানদের পূর্ণ ২০ মার্ক প্রদান করা হয়েছে।
এ বিষয়ে রফিকুল ইসলাম জানতে চাইলে স্কুল কর্তৃপক্ষ জানায় তুমি কে? এবং তাকে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করা হয়। পরে স্কুল কর্তৃপক্ষ মোবাইল ফোনের মাধ্যমে রফিকুল ইসলামকে তাদের কাছে ক্ষমা চাওয়ার কথা বলে। ছেলেদের অত্র স্কুলের রাখতে চাইলে রফিকুল ইসলমাকে স্কুলের ভিতরে প্রবেশ নিষিদ্ধ করা সহ বিভিন্ন শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়। রফিকুল ইসলাম জানতে চান কোন অদৃশ্য ইশরায় তার ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণী পড়–য়া দুই ছেলের টিসি দেওয়া হয় বাজারের একটি পানের দোকানে। এ বিষয়ে তিনি উপজেলা শিক্ষা অফিসারের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
Sharing is caring!
………………………..
Design and developed by best-bd