সিলেট ১৯শে জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৫ই মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ১৮ই রজব, ১৪৪৬ হিজরি
প্রকাশিত: ৩:৩৭ অপরাহ্ণ, মে ৬, ২০১৯
ক্রাইম সিলেট ডেস্ক : গ্রেস নম্বর দেয়া হয়নি, খাতাও উদারভাবে মূল্যায়ন হয়নি, পাসের হার বৃদ্ধিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয় বা বোর্ডের কারো হাত ছিলো না। পরীক্ষার্থীরা কষ্ট করে লিখে যথাযথ ফল পেয়েছে। এমনটাই দাবি করেছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা: দীপু মনি।
ফল প্রকাশ উপলক্ষ্যে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এমন দাবি করেন শিক্ষামন্ত্রী। সঙ্গে ছিলেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আমাদের শিক্ষাক্ষেত্রে সার্বিক ফল ক্রমশই উন্নতি হচ্ছে। এজন্য শিক্ষা সংশ্লিষ্ট সবার আন্তরিকতা উল্লেখ করার মতো।
তিনি বলেন, গত বছরের তুলনায় এবছর পাশের হার বেড়েছে। তাছাড়া প্রশ্নফাঁসের কোনো ঘটনা ঘটেনি। আমরা প্রশ্নফাঁস বন্ধে বেশকিছু পদক্ষেপ নিয়েছি।
এবছর আমরা পরীক্ষা শুরুর ২৫ মিনিট আগে SMS এর মাধ্যমে সংশ্লিষ্টদের কাছে প্রশ্নপত্রের সেট কোড জানিয়ে দেয়ায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের কোনো সুযোগ ছিল না। কেন্দ্র সচিব ছাড়া অন্য কেউ মোবাইল ফোন বা ইলেকট্রনিক ডিভাইস নিয়ে কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারেনি। পরীক্ষা সংশ্লিষ্টতা নেই এমন কেউই কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারেনি।
তাছাড়া গত বছরের ন্যায় এ বছরও উত্তরপত্র মূল্যায়নের ক্ষেত্রে অবমূল্যায়ন বা অতিমূল্যায়ন রোধে বোর্ডসমূহ বেশকিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। প্রধান পরীক্ষকদের উত্তরমালা প্রণয়নের জন্য বিশেষ প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে।
বিএনপি-জামাত আমল থেকে উদারভাবে খাতা মূল্যায়ন, গ্রেস নম্বর দেয়াসহ বিভিন্নভাবে পাস বাড়ানোর অভিযোগ রয়েছে। মূল্যায়নের জন্য খাতা দেয়ার স্বজনপ্রীতি, অস্বাভাবিক কম সময়ে খাতা দেখা এবং পরীক্ষা না দিয়েও পাস করানোর ইতিহাস রয়েছে বোর্ডগুলোর।
Sharing is caring!
………………………..
Design and developed by best-bd