সিলেট ৮ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ২৪শে ভাদ্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ৪ঠা রবিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি
প্রকাশিত: ১১:৩৬ অপরাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ৯, ২০১৮
খুলনা থেকে মংলায় তার বন্ধুর শশুর বাড়িতে কয়েকদিন অবস্থানের পর ঢাকার আরমানিটোলায় তার এক আত্মীয়ের বাসায় আত্মগোপন করে থাকেন।
রবিবার (৯ সেপ্টেম্বর) দুপুরে র্যাব-১২ পাবনা ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার লেফটেন্যান্ট মো. রুহুল আমিন এক ব্রিফিং এসব তথ্য জানান।
এর আগে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শনিবার (৮ সেপ্টেম্বর) রাত ১০টার দিকে র্যাবের টিম ঢাকার আরমানিটোলার ওই আত্মীয়ের বাসায় আত্মগোপন থাকা অবস্থায় শামসুজ্জামান মিলনকে গ্রেফতার করে। রবিবার দুপুরে তাকে ডিবি পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়।
খুব দ্রুতই এই হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন করা যাবে বলে আশা প্রকাশ করেন এই র্যাব কর্মকর্তা।
এদিকে গ্রেফতার শামসুজ্জামান মিলন পাবনা শহরের গোপালপুর এলাকার মৃত আব্দুর রহিমের ছেলে। তিনি নদীর সাবেক শ্বশুর আবুল হোসেনের মালিকানাধীন ইড্রাল ফার্মার (ইউনানী) ম্যানেজার। পরিবারের দাবি- নদীকে হত্যার সময় মিলন উপস্থিত ছিলেন। এর আগে এই মামলার আরেক আসামি নদীর সাবেক শ্বশুর আবুল হোসেনকে গ্রেফতার করা হয়।
এর আগে গত ২৮ আগস্ট রাতে পাবনা পৌরসভার রাধানগর মহল্লায় ভাড়া বাসার সামনে কয়েকজন দুর্বৃত্ত নদীকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে। এ ঘটনায় ২৯ আগস্ট পাবনা সদর থানায় মামলা করেন নদীর মা মর্জিনা বেগম। এতে ইড্রাল ফার্মাসিউটিক্যালস (ইউনানী) ও শিমলা ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও নদীর সাবেক শ্বশুর আবুল হোসেন, তার ছেলে ও নদীর সাবেক স্বামী রাজীব হোসেন এবং তাদের অফিস সহকারী শামসুজ্জামানের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আট-নয়জনকে আসামি করা হয়।
পরে এ ঘটনায় নদীর সাবেক শ্বশুর আবুল হোসেনকে গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশ। তবে নদীর সাবেক স্বামী রাজিব হোসেন এখনও পলাতক।
Sharing is caring!
………………………..
Design and developed by best-bd