সিলেট ১৩ই ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ২৮শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ১০ই জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি
প্রকাশিত: ৮:৩৩ অপরাহ্ণ, এপ্রিল ১০, ২০১৮
ক্রাইম ডেস্ক :: ২০ বছর থেকে সন্ধ্যাবাজার বহুমুখি সমবায় সমিতির ও মার্কেটের শত-শত ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীর সঞ্চিত অর্থের হিসাব গেলো কই। ১৯৮২ সালে ‘সন্ধ্যাবাজার বহুমুখি সমাবায় সমিতি গঠন করা হয়। রেজী নং (১৯)। দীর্ঘ ৬ বছর সমিতির সদস্যর ২টাকা হারে চাঁদা দেন। সদস্য সংখ্যা অনুমান ৬০/৭০ জন। ১৯৯২ সালে সমিতির নির্বাচনের পর নির্বাচিত কমিটির সদস্যদের কাছ থেকে উত্তোলনকৃত ১৮ লক্ষ টাকার হিসাবে না পেয়ে সমিতির চার সদস্যর বিরুদ্ধে আত্মসাৎ মামলা দায়ের করেন সমিতি তৎকালীন সভাপতি ইছাক মিয়া। এই ইছাক মিয়ার বাড়ি গোলাপগঞ্জ থানার বাঘা ইউপির কান্দিগাও গ্রামে। এর আগে ১৯৮৮ সালে সমিতির নির্বাচিত সভাপতি ছিলেন আব্দুল আওয়াহিদ। ইছাক মিয়া মারা গেলে মামলাটি বাতিল হয়ে যায়। ১৯৯৯ সালে ধোপাদিঘীর ছড়াটির কিছু অংশ ২০ বছরের জন্য ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমিতির সদস্যদের অনুকুলে লিজ প্রদান করেন তৎকালীন পৌরসভার চেয়ারম্যান বদর উদ্দিন আহমদ কামরান। শর্ত ছিলো প্রতিবছর পৌরসভার কোষাঘারে ১৬ হাজার টাকা কর দিতে হবে। কিন্তু ২০১৮ অতিবাহিত হলেও কোন বছরই সেই করে টাকা পরিষোধ করা হয়নি। কিন্তু সমিতির প্রকৃত সদস্যরা কোনদিনই মার্কেটে তাদের জন্য বরাদ্ধকৃত দোকান বুঝে পায়নি এমন তথ্য জানান সমিতির বঞ্চিত হওয়া একাধিক সদস্য। দীর্ঘ ২০ বছর থেকে সন্ধ্যাবাজার বহুমুখি সমবায় সমিতির ও মার্কেটের শত-শত ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীর সঞ্চিত অর্থ আত্মসাৎ করে নিয়েছেন আলো সিন্ডিকেট।
Sharing is caring!
………………………..
Design and developed by best-bd