সিলেট ৩রা অক্টোবর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ | ১৮ই আশ্বিন, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | ১৭ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৫ হিজরি
প্রকাশিত: ৮:৫৯ অপরাহ্ণ, এপ্রিল ১০, ২০১৮
পি আর বি দুর্জয় : বাংলাদেশের অর্থনীতিতে পর্যটন শিল্পের ভূমিকা অপরিসীম, এই পর্যটন শিল্পকে বাচিয়ে রাখা আমাদের সকলের দায়িত্ব। পর্যটন শিল্প গড়ে উঠার পেছনে আবহাওয়াগত গুনাবলি ও প্রাকৃতিক অবকাঠামোর বিকল্প নাই।ঠিক তেমনি এক পর্যটন শিল্প এলাকা সিলেটের জাফলং, তামাবিল। পর্যটক আকৃষ্ট করার মত সবকিছুই আছে প্রকৃতিকণ্যা জাফলংয়ের,নেই শুধু সামাজিক যাতায়াত ব্যবস্থার উন্নতি। যার ফলে যারা একবার জাফলং ভ্রমণে আসেন তারা ২য় বার আসতে চাননা।না আসার কারনও আছে অবশ্য,আর সেটা হল পর্যটকমহল যে সড়ক ব্যবহার করে গন্তব্য জাফলং পর্যন্ত পৌছাতে হয় সেই জাফলং, তামাবিল মহাসড়কের জাফলং হইতে জৈন্তাপুর পর্যন্ত বেহাল দশা।হেলে দুলে গাড়ী চলাচল করে এই সড়ক দিয়ে।২০১৭ সালে বি আর টিসি বাংলাদেশ সড়ক পরিবহণ সংস্থার এক বিবৃতিতে বলা হয় জাফলং সিলেট মহাসড়কের ফোর লাইনের কাজ অতিদ্রুত শুরু হতে যাচ্ছে,কিন্ত ঘোষনার এক বছরেও শুরু হয়নি ফোর লাইনের কাজ।ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রনালয়ের স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও সিলেট চার আসনের এমপি যখন এ রাস্তায় চলাচল করে বুঝতে পারলেন যে এ রাস্তা ব্যবহার যোগ্য নয়,ঠিক তখনি তিনি জৈন্তাপুর হতে জাফলং পর্যন্ত ১৬ কিলোমিটার রাস্তার সংস্কারকাজের জন্য ১,৯০,০০০০০০ টাকা বরাদ্দ করেন।এ বরাদ্দকৃত সময় ৩ মাস অতিক্রম হয়ে গেলেও শুরু হয়নি এক টাকার কাজ ও। সকালবেলা এক পর্যটকের সাথে কথা বলে জানা যায়,তিনি পর্যটন ব্যবসায় নিয়োজিত, আগে তিনি প্রতি মাসে ২০০০ পর্যটক সিলেট আনতে পারতেন, এখন রাস্তা খারাপ হওয়ার ফলে মাসে ৫০০ পর্যটক আনাও খুব কষ্ট হয়।তিনি বলেন যারা একবার আসেন তারা ২য় বার আসা ত দুরের কথা অন্যদেরও জাফলং আসতে মানা করেন। বলেন জাফলং এর রাস্তা ভাল নয়, বরংচ কক্সবাজার অথবা চট্টগ্রামে ঘুরে আসা ভাল।
Sharing is caring!
………………………..
Design and developed by best-bd