ক্রাইম সিলেট ডেস্ক : বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, তরুণ সমাজ যাতে যথাযত ভাবে সুশিক্ষিত হতে পারে সে জন্য প্রধানমন্ত্রী শিক্ষা ট্রাস্ট গঠন করেছেন। দুঃস্থ অসহায় পিছিয়ে পড়া জনগোষ্টি যাতে শিক্ষা থেকে বঞ্চিত না হয়, সে বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। তিনি বলেন- বিধবা ভাতা, কর্মকালীন মায়েদের জন্য মাতৃত্বকালীন ভাতা, মুক্তিযোদ্ধা ও প্রতিবন্ধিদের বিশেষ ভাতা কার্যক্রমসহ সামাজিক নিরাপত্তা কার্যক্রম চলমান রয়েছে। তার মাধ্যমে পিছিয়ে পড়া দরিদ্র জনগোষ্টি উপকৃত হচ্ছেন। বাংলাদেশে দারিদ্রের হার শতকরা ৪৫ ভাগ থেকে কমিয়ে ২৩ ভাগে নিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছে সরকার। প্রধানমন্ত্রীর সুচিন্তিত পরিকল্পনা ও বলিষ্ট নেতৃত্বে দেশ আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। দেশ আজ বর্তমানে ১০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুত উৎপাদনে সক্ষম হয়েছে। আগামী দিনে সরকার আরো বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিকল্পনা করছে। আর তা বাস্তবায়ন কার্যক্রম চলছে। এ ধরণের ব্যাপক উন্নয়ন কার্যক্রমের মাধ্যমে দেশের মানুষের জীবনমান উন্নয়ন করার লক্ষ্য নিয়ে বাংলাাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন শেখ হাসিনা। বাংলাদেশ আজ নি¤œ মধ্য আয়ের দেশ। ২০২১ সালের মধ্যে মধ্য আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ হবে উন্নত ও সমৃদ্ধশালী দেশ। 
শনিবার বেলা সাড়ে ১২টায় শায়েস্তাগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে শতবর্ষ পূর্তি উৎসবে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। শায়েস্তাগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ে বর্ণাঢ্য এই অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য তিনি সকলকে ধন্যবাদ জানান। তিনি আরো বলেন- আজকের শিক্ষার্থীরাই আগামী বাংলাদেশের ভবিষ্যত। তাদেরকে তথ্য প্রযুক্তির শিক্ষায় শিক্ষিত করে জ্ঞান নির্ভর সমাজ ব্যবস্থা চালু করতে কাজ করছে বর্তমান সরকার। তাই সকল শিক্ষার্থীকে তথ্য প্রযুক্তির শিক্ষায় এগিয়ে থাকতে হবে।
স্পিকার আরো বলেন, মার্চ মাস হলো গৌরবময় ও অর্জনের মাস। এই মার্চেই জাতির পিতা দিয়েছিলেন কালজয়ী সেই ভাষণ। যার মাধ্যমে আমরা পেয়েছিলাম মুক্তি, পেয়েছি স্বাধীনতা। যে স্বাধীনতা বর্তমানে বাঙালি জাতির জন্য অত্যন্ত অর্থবহ। স্বাধীনতার ৪৭ বছর পর জাতির পিতার কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে। মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বর্তমান সরকার দেশ পরিচালনা করছে।
প্রাক্তন সচিব ও উৎসব কমিটির আহব্বায়ক অশোক মাধব রায়ের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সুপ্রীম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ দস্তগীর হোসেন, সাবেক প্রধান বিচারপতি সৈয়দ জে আর মোদাচ্ছির হোসেন, হবিগঞ্জ ৩ আসনের এমপি অ্যাডভোকেট মোঃ আবু জাহির, হবিগঞ্জ ২ আসনের এমপি অ্যাডভোকেট আব্দুল মজিদ খান, হবিগঞ্জ ৪ আসনের এমপি অ্যাডভোকেট মাহবুুব আলী, জেলা প্রশাসক মাহমুদুল কবীর মুরাদ, পুলিশ সুপার বিধান ত্রিপুরা ও শায়েস্তাগঞ্জ পৌরসভার মেয়র ছালেক মিয়া। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন জাহেদ চৌধুরী। পরে বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদান রাখায় ১১ জনকে দেয়া হয়েছে শতবর্ষ সম্মাননা স্মারক। পরে প্রধান অতিথি শতবর্ষ স্মারক ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের স্মৃতি চারণসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগদেন স্কুলের সাবেক ৫ হাজার শিক্ষার্থী ও তাদের পরিবার। এ উপলক্ষে একটি স্মারক গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করেন অতিথিবৃন্দ। এর আগে বৃষ্টি উপেক্ষা করে অনুষ্ঠানস্থলে বিদ্যালয়ের প্রাক্তন ও বর্তমান শিক্ষার্থীরা চলে আসেন। বর্ণাঢ্য এ আয়োজনে দীর্ঘদিন পর এক সাথে লেখাপড়া করা সহপাঠিকে খোঁজে পেয়েছেন অনেকেই। বলেছেন তাদের সাথে মনের কথা ও স্কুল জীবনের স্মৃতিচারণ করছেন।

শনিবার বেলা সাড়ে ১২টায় শায়েস্তাগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে শতবর্ষ পূর্তি উৎসবে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। শায়েস্তাগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ে বর্ণাঢ্য এই অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য তিনি সকলকে ধন্যবাদ জানান। তিনি আরো বলেন- আজকের শিক্ষার্থীরাই আগামী বাংলাদেশের ভবিষ্যত। তাদেরকে তথ্য প্রযুক্তির শিক্ষায় শিক্ষিত করে জ্ঞান নির্ভর সমাজ ব্যবস্থা চালু করতে কাজ করছে বর্তমান সরকার। তাই সকল শিক্ষার্থীকে তথ্য প্রযুক্তির শিক্ষায় এগিয়ে থাকতে হবে।
স্পিকার আরো বলেন, মার্চ মাস হলো গৌরবময় ও অর্জনের মাস। এই মার্চেই জাতির পিতা দিয়েছিলেন কালজয়ী সেই ভাষণ। যার মাধ্যমে আমরা পেয়েছিলাম মুক্তি, পেয়েছি স্বাধীনতা। যে স্বাধীনতা বর্তমানে বাঙালি জাতির জন্য অত্যন্ত অর্থবহ। স্বাধীনতার ৪৭ বছর পর জাতির পিতার কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে। মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বর্তমান সরকার দেশ পরিচালনা করছে।
প্রাক্তন সচিব ও উৎসব কমিটির আহব্বায়ক অশোক মাধব রায়ের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সুপ্রীম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ দস্তগীর হোসেন, সাবেক প্রধান বিচারপতি সৈয়দ জে আর মোদাচ্ছির হোসেন, হবিগঞ্জ ৩ আসনের এমপি অ্যাডভোকেট মোঃ আবু জাহির, হবিগঞ্জ ২ আসনের এমপি অ্যাডভোকেট আব্দুল মজিদ খান, হবিগঞ্জ ৪ আসনের এমপি অ্যাডভোকেট মাহবুুব আলী, জেলা প্রশাসক মাহমুদুল কবীর মুরাদ, পুলিশ সুপার বিধান ত্রিপুরা ও শায়েস্তাগঞ্জ পৌরসভার মেয়র ছালেক মিয়া। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন জাহেদ চৌধুরী। পরে বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদান রাখায় ১১ জনকে দেয়া হয়েছে শতবর্ষ সম্মাননা স্মারক। পরে প্রধান অতিথি শতবর্ষ স্মারক ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের স্মৃতি চারণসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগদেন স্কুলের সাবেক ৫ হাজার শিক্ষার্থী ও তাদের পরিবার। এ উপলক্ষে একটি স্মারক গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করেন অতিথিবৃন্দ। এর আগে বৃষ্টি উপেক্ষা করে অনুষ্ঠানস্থলে বিদ্যালয়ের প্রাক্তন ও বর্তমান শিক্ষার্থীরা চলে আসেন। বর্ণাঢ্য এ আয়োজনে দীর্ঘদিন পর এক সাথে লেখাপড়া করা সহপাঠিকে খোঁজে পেয়েছেন অনেকেই। বলেছেন তাদের সাথে মনের কথা ও স্কুল জীবনের স্মৃতিচারণ করছেন।