সিলেট ৫ই অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ২০শে আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ১লা রবিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি
প্রকাশিত: ৫:২৯ অপরাহ্ণ, মার্চ ৩১, ২০১৮
পরীক্ষার্থীদের অভিযোগ, কেন্দ্র ফির অজুহাত দেখিয়ে যে টাকা আদায় করা হচ্ছে শিক্ষা বোর্ডের নির্দেশ অনুযায়ী ফরম পূরণের সময় ওই টাকা নেয়া হয়েছে।
উপজেলার মাটিভাঙ্গা ডিগ্রি কলেজের মানবিক বিভাগের ছাত্র রুবেল হোসেন আবির জানান, প্রবেশপত্র বাবদ কলেজ কর্তৃপক্ষ প্রতি পরীক্ষার্থীর কাছ থেকে পাঁচশ টাকা করে নিয়েছেন। এছাড়া কলেজের মডেল টেস্ট পরীক্ষা না দেয়ায় জরিমানা হিসেবে তাকে আরও দুইশ টাকা বেশি অর্থাৎ সাতশ টাকা দিয়ে প্রবেশপত্র আনতে হয়েছে।
এ বিষয়ে ওই কলেজের অধ্যক্ষ মো. মনির হোসেন দাড়িয়া জানান, বোর্ডের নির্ধারিত কেন্দ্র ফি ৩০০ টাকা করে নেয়া হয়েছে মাত্র। আর কলেজের শৃঙ্খলা রক্ষার জন্যই জরিমানা বাবদ আরও ২০০ টাকা করে নেয়া হয়েছে।
উপজেলার গাওখালী কলেজিয়েট স্কুলের বিজ্ঞানের ছাত্র আমিনুল ইসলাম জানান, তাদের কলেজের বিজ্ঞান বিভাগের পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে সাড়ে পাঁচশ, বাণিজ্য সাড়ে তিনশ ও মানবিক বিভাগের পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে প্রবেশপত্র বাবদ তিনশ টাকা করে আদায় করা হয়েছে। এ ছাড়া তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বাবদ ওই কলেজের গণিত বিভাগের শিক্ষক বিমল দাস প্রতি পরীক্ষার্থীর কাছ থেকে আরও তিনশ টাকা করে আদায় করেছেন।
এ বিষয়ে ওই কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. জাফর বাহাদুর জানান, প্রবেশপত্র বাবদ তিনশ টাকা করে আদায় করা হয়েছে। বেশি আদায় করা হয়েছে কিনা তা আমার জানান নেই। আর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বাবদ নেয়া টাকা ফেরত দেয়া হবে।
উপজেলার দীর্ঘার শহীদ জননী মহিলা কলেজের ছাত্রীরা জানান, প্রবেশপত্রের জন্য বিজ্ঞানে সাড়ে পাঁচশ, মানবিক ও বাণিজ্যে পাঁচ টাকা করে নেয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে ওই কলেজের অধ্যক্ষ বাপ্পি মজুমদার জানান, কেন্দ্র ফি ও ব্যবহারিক পরীক্ষার ফি বাবদ এ টাকা নেয়া হয়েছে।
এ ছাড়া একই অভিযোগ উপজেলার বৈঠাকাটা কলেজের অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে।
Sharing is caring!
………………………..
Design and developed by best-bd