পরীক্ষার্থী ও অভিভাবক সূত্রে জানা যায়, উপজেলার রৌহা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মারুফ আহমেদ তার বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার জন্য বিভিন্ন বিদ্যালয়ের শতাধিক শিক্ষার্থীর ফরম পূরণ করান। ফরম পূরণ করা শিক্ষার্থীদের মধ্যে উথুরী নিন্ম মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১৬জনসহ বিভিন্ন বিদ্যালয়ের ৫৩জন এসএসসি পরীক্ষার্থী প্রবেশপত্র পায়নি।
পরীক্ষায় অংশ নিতে না পারা শিক্ষার্থী শামছুন্নাহার, জান্নাত, মিম, স্বর্ণা, ঝুমুর ও সজীব জানায়, উথুরী নিন্ম মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিাকা ইয়াসমিন সুলতানা পপির মাধ্যমে রৌহা উচ্চবিদ্যালয় থেকে এসএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণ করি। ফরম পূরণের জন্য প্রধান শিক্ষক মারুফ আহমেদ আমাদের প্রত্যেকের কাছ থেকে ২৫শ’ থেকে ৩হাজার টাকা করে নেন। কিন্তু অন্য স্কুল সহপাঠীরা সবাই প্রবেশপত্র পেলেও আমরা কেউ প্রবেশপত্র পাইনি। বিদ্যালয়ে গিয়েও কোনো শিক্ষককেও খুঁজে পাই নি। প্রধান শিক্ষকের মোবাইল ফোনও বন্ধ পাওয়া যায়। এখন পরীক্ষাও দিতে পারিনি।
অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক মারুফ আহমেদ ও প্রধান শিক্ষিকা ইয়াসমিন সুলতানা পপির সাথে মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও তাদের ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।