বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় চেম্বার কনফারেন্স হলে সিলেট চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি’র উদ্যোগে ট্যুর অপারের্টস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (টোয়াব) এর সাথে ‘সিলেটে পর্যটন শিল্পের বিকাশ ও সম্ভাবনা’ শীর্ষক এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সিলেট চেম্বারের সভাপতি খন্দকার সিপার আহমদ’র সভাপতিত্বে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় এমপি ইমরান আরো বলেন, ভোলাগঞ্জ, জাফলং ও বিছনাকান্দি ট্যুরিস্ট স্পট এলাকা থেকে পাথর উত্তোলন নিষিদ্ধ করা হয়েছে এবং এসব কোয়ারি নতুন কাউকে লীজ দেওয়া হয়নি। কারণ পর্যটনকে টিকিয়ে রাখার জন্য পর্যটন এলাকাগুলোর পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষা করা একান্ত জরুরী। তিনি এ ব্যাপারে পর্যটকগণকে সচেতন থাকার আহবান জানান।
সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সিলেট চেম্বারের সিনিয়র সহ-সভাপতি মাসুদ আহমদ চৌধুরী, সহ-সভাপতি মো. এমদাদ হোসেন, ট্যুর অপারের্টস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (টোয়াব) এর প্রেসিডেন্ট তৌফিক ইউ আহমেদ, পরিচালক তৌফিক রাহমন, ট্যুরিস্ট পুলিশ’র অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এ কে এম মোশাররফ হোসেন, সাংবাদিক শাহ্ দিদারুল আলম নোবেল, ওমেন্স চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি স্বর্ণলতা রায়, বাংলাদেশ পর্যটন বোর্ডের সাবেক পরিচালক ড. জাকারিয়া হোসেন, সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাবের সভাপতি মুহিত চৌধুরী, হুমায়ুন কবির লিটন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সিলেট চেম্বারের পরিচালক জিয়াউল হক, মো. সাহিদুর রহমান, পিন্টু চক্রবর্তী, মুশফিক জায়গীরদার, আমিরুজ্জামান চৌধুরী, মুকির হোসেন চৌধুরী, আব্দুর রহমান, চন্দন সাহা, ফালাহ উদ্দিন আলী আহমদ, মো. আব্দুর রহমান (জামিল), হুমায়ুন আহমেদ, মুজিবুর রহমান মিন্টু, মাহমুদ আহমেদ চৌধুরী, মো. রুয়েল বক্ত তুষার, সৈয়দ এফতার হোসেন পিয়ার, মারুফ আহমেদ, সালাহ উদ্দিন চৌধুরী, আবু তালেব মুরাদ, মো. জুনায়েদ আলী, হুমায়ুন কবির লিটন, ফখরুল ইসলাম মিয়া, মো. আবুল কালাম, সৈয়দ মাহবুবুল ইসলাম বুলু, ফয়েজ উদ্দিন লোদী, ইলিয়াস উদ্দিন লিপু, মো. আবুল কালাম আজাদ (মিলন), হামেদ বিন হানিফ, আবুল কাহের শাহিন, তানভির আহমেদ, মেহদী আমিন চৌধুরী, এস. এম. হাফিজুর রহমান ফারুক, তৌফিক রহমান, সৈয়দ শাফাত উদ্দিন, মোহাম্মদ ইকবাল হোসেন, আবু বকর সিদ্দিক, মো. শাহ আলম রাফি, গোলাম রব্বানী প্রমুখ।
সভাপতির বক্তব্যে চেম্বারের সভাপতি খন্দকার সিপার আহমদ বলেন, সিলেট অঞ্চল পর্যটন খাতের জন্য অত্যন্ত সম্ভাবনাময়। সিলেটের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য পর্যটকদের কাছে সবসময়ই আকর্ষণীয়। পর্যটনের এ অপার সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে সিলেট দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম পর্যটন কেন্দ্রে পরিণত হতে পারে। তিনি আরো বলেন, সিলেটে বর্তমানে বেসরকারী উদ্যোগে অনেকগুলো বিশ্বমানের রিসোর্ট, হোটেল, মোটেল ইত্যাদি গড়ে উঠেছে, যা পর্যটন খাতের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে সিলেটকে পর্যটন নগরী হিসেবে গড়ে তুলতে সরকারের পৃষ্ঠপোষকতা একান্ত প্রয়োজন।