সিলেট ৮ই ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ | ২৩শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | ২৩শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৫ হিজরি
প্রকাশিত: ৮:৩৬ অপরাহ্ণ, নভেম্বর ১৫, ২০১৭
সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি সম্প্রসারণ শিক্ষা বিভাগের আয়োজনে হাওড়ে বোরো ধান উৎপাদনে ঢল মোকাবিলা সক্ষম আধুনিক কলাকৌশল শীর্ষক কৃষক প্রশিক্ষন গোয়াইনঘাট কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মিলনায়তনে সকাল ১০টা থেকে দিনব্যাপী অনুষ্টিত হয়েছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোহাম্মদ আনিছুজ্জামানের সভাপতিত্বে ও সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগি গবেষক প্রভাষক মোঃ রোকনুজ্জামান’র সঞ্চলনায় সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট গবেষক সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি সম্প্রসারণ শিক্ষা বিভাগের প্রফেসর ডক্টর মোঃ আশরাফুল ইসলাম। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্যানতথ্য বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডক্টর মোঃ শহিদুল ইসলাম।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রফেসর ডক্টর মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেন বৈশ্বিক জলবায়ূ পরিবর্তনের ফলে পাহাড়ী ঢল জনিত আগাম বন্যায় হাওড় অঞ্চলে হুমকির মূখে থাকা বোর ফসলের নিরাপদ উৎপাদন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বিগত দু-বছরের বন্যায় ফসল হানির শিকার কৃষকদের স্বল্প জীবন কালের ধানের বীজ বপন করতে হবে। ব্রিধান ২৮, ব্রিধান ৮১, ব্রিধান ১৪, ব্রিধান ১৮ রোপন করলে পাহাড়ী ধানের ক্ষতি অনেকাংশে কমানো সম্ভব। এসময় অংশগ্রহন মূলক গবেষনায় কৃষকদের অর্ন্তভূক্তি ও সহযোগিতা বৃদ্ধিও মাধ্যমে কৃষকদের চাহিদামত আগাম ঢল মোকাবিলা সক্ষম প্রযুক্তি উদ্ভাবন করা সম্ভব হবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
প্রফেসর ডক্টর মোঃ শহিদুল ইসলাম সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে উদ্ভাবিত সল্প জীবনকালের বিভিন্ন সবজি ফসলের উৎপাদন করে কি ভাবে বন্যায় ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়া যায় তার বিস্থারিত তথ্য উপাত্ত তুলে ধরেন। এসময় বক্তব্য রাখেন গোয়াইনঘাট প্রেসক্লাব সভাপতি এমএ মতিন, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সেকশন অফিসার মোঃ সাইফুল ইসলাম। কর্মশালায় তোয়াকুল ইউনিয়নের ২৫জন কৃষক অংশ গ্রহন করেন।
Sharing is caring!
………………………..
Design and developed by best-bd